ভোট-মাঠে খেলায় মেতেছে আম বাঙালি। রাজনীতির চালচিত্র ছাড়িয়ে এখন ড্রয়িং রুমে ঢুকে পড়েছে ‘খেলা হবে’ গানের ছন্দ। মোবাইলে মোবাইলে যখন আছড়ে পড়ছে ‘রিদম’, তখন খাবারের পাতেই বা বাদ যায় কেন? এবার তাই মিষ্টিমুখেও ‘খেলা হবে’। প্রতিবারই ভোট বাজারের জেল্লা বাড়াতে হাজির হয় ‘রাজনৈতিক’ মিষ্টি।
১৬ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল টিকাকরণের প্রথম পর্ব। আর ১ মার্চ গণটিকাকরণের। দুই ক্ষেত্রেই প্রশ্নের মুখে কেন্দ্রীয় সরকারের কো-উইন অ্যাপ। সোমবার দেশে গণটিকাকরণের প্রথম দিন ফের এই অ্যাপ বিভ্রাটের জেরে চূড়ান্ত নাজেহাল হতে হল বিভিন্ন রাজ্যের স্বাস্থ্যকর্তা ও ফিল্ডওয়ার্কারদের।
অন্য দল থেকে গেরুয়া শিবিরে যোগ দিলেই সহজ আসনে প্রার্থী করা হবে না। দলবদলুদের নিয়ে এমন কড়া সিদ্ধান্ত নিয়েছে বিজেপির শীর্ষ নেতৃত্ব। দলের রাজ্য কমিটির পক্ষ থেকেও একই সুপারিশ করা হয়েছে। ফলে বিগত কয়েক মাসে দলবদল করে আসা নেতাদের অনেককে তুলনামূলকভাবে কঠিন আসনে লড়াই করতে হবে।
নির্বাচনী নির্ঘণ্ট ঘোষণা হওয়ার পরই মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় প্রশ্ন তুলেছিলেন, যেখানে অন্য রাজ্যে এক থেকে তিন দফায় ভোট হচ্ছে, সেখানে বাংলায় কেন আট দফায়? মমতার প্রশ্ন যে অমূলক নয়, তা দেশের বিরোধী রাজনৈতিক দলের নেতৃত্বের বক্তব্যে আরও স্পষ্ট হচ্ছে।
এ রাজ্যে বিনিয়োগ আসে না। শিল্প নেই। এমন অভিযোগ প্রায়ই করে কেন্দ্রীয় সরকার। এমনকী ভোটের বাজারে রাজ্যে এসে বাংলার শিল্প নিয়ে দুষেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি বা কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ। এবার তার জবাবে মোদি-শাহের দিকে একপ্রকার চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন রাজ্যের শিল্প ও অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র।
শিক্ষার জন্য দূরে কোথাও যেতে পারেন। প্রেম-প্রণয়ে নতুন যোগাযোগ হবে। বিবাহের কথাবার্তাও পাকা হতে পারে। ... বিশদ
নিজস্ব প্রতিনিধি, নয়াদিল্লি: এআইএমআইএম (মিম) সুপ্রিমো আসাউদ্দিন ওয়াইসি পশ্চিমবঙ্গের ভোটে তাঁর রণকৌশল নিয়ে রহস্য জিইয়ে রাখলেন। সম্প্রতি ফুরফুরা শরিফের পীরজাদা আব্বাস সিদ্দিকির সঙ্গে তাঁর আলোচনা নিয়ে রাজ্য রাজনীতি সরগরম হয়েছিল। এবার সেই পীরজাদা সরাসরি রাজনৈতিক দল গঠন করে ব্রিগেডের মঞ্চে উঠে পড়ায় মিম কী ভাবছে? এই ছিল মিম প্রধান আসাউদ্দিন ওয়াইসির কাছে প্রশ্ন। সোমবার তিনি বলেছেন, সময় এলেই স্পষ্ট করে দেব বাংলায় মিমের অবস্থান কী হবে। রহস্য বাড়িয়ে তিনি একটি শায়েরি বলেছেন, আমি ভেবেছিলাম গন্তব্যে একাই যাব। চলতে চলতে দেখি একে একে সকলেই এসে যোগ দিচ্ছে, সেই যাত্রাপথ মিছিলে পরিণত হয়েছে। হায়দরাবাদ তথা তেলেঙ্গানার বাইরেও আসাউদ্দিন ওয়াইসি তাঁর রাজনীতিকে ছড়িয়ে দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন।
সেই পরিকল্পনারই প্রথম বড় সাফল্য গত বছর বিহারের নির্বাচনে পাঁচটি আসনে জয়লাভ। তাঁকে এজন্য অনেক কটাক্ষ শুনতে হয়, তিনি যেখানেই প্রার্থী দিচ্ছেন এবং লড়াই করছেন, সেখানেই শেষ বিচারে লাভ হচ্ছে বিজেপিরই। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি মুখে বিজেপির সমালোচনা করেন। কিন্তু তাঁর রণকৌশলে লাভ হয় বিজেপির। এবার বাংলায় তাঁর পা রাখার জল্পনাতেও চর্চা জোরদার হয়েছে। বলা হচ্ছে, মুসলিম ভোটের বিভাজনের ফলে বিজেপিরই লাভ হবে। মিমের সঙ্গে কংগ্রেসের সম্পর্ক তিক্ত। সেই কংগ্রেসের জোটে পীরজাদা যাওয়ায় মিমের অবস্থান কী হবে তা নিয়ে সন্দিহান রাজনৈতিক মহল। ব্রিগেডের পর কংগ্রেস ও আইএসএফের
সম্পর্ক যথেষ্ট তিক্ত হয়েছে।
এই অবস্থায় সোমবার ওয়াইসির মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেছেন, সব রাজ্যেই আমার দল ভোটে লড়াই করবে। বাংলায় মিমের কৌশল ক্রমশ প্রকাশ্য।
সেই পরিকল্পনারই প্রথম বড় সাফল্য গত বছর বিহারের নির্বাচনে পাঁচটি আসনে জয়লাভ। তাঁকে এজন্য অনেক কটাক্ষ শুনতে হয়, তিনি যেখানেই প্রার্থী দিচ্ছেন এবং লড়াই করছেন, সেখানেই শেষ বিচারে লাভ হচ্ছে বিজেপিরই। তাঁর বিরুদ্ধে অভিযোগ, তিনি মুখে বিজেপির সমালোচনা করেন। কিন্তু তাঁর রণকৌশলে লাভ হয় বিজেপির। এবার বাংলায় তাঁর পা রাখার জল্পনাতেও চর্চা জোরদার হয়েছে। বলা হচ্ছে, মুসলিম ভোটের বিভাজনের ফলে বিজেপিরই লাভ হবে। মিমের সঙ্গে কংগ্রেসের সম্পর্ক তিক্ত। সেই কংগ্রেসের জোটে পীরজাদা যাওয়ায় মিমের অবস্থান কী হবে তা নিয়ে সন্দিহান রাজনৈতিক মহল। ব্রিগেডের পর কংগ্রেস ও আইএসএফের
সম্পর্ক যথেষ্ট তিক্ত হয়েছে।
এই অবস্থায় সোমবার ওয়াইসির মন্তব্য যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ। তিনি বলেছেন, সব রাজ্যেই আমার দল ভোটে লড়াই করবে। বাংলায় মিমের কৌশল ক্রমশ প্রকাশ্য।
