শারীরিক দিক থেকে খুব ভালো যাবে না। মনে একটা অজানা আশঙ্কার ভাব থাকবে। আর্থিক দিকটি ... বিশদ
করোনা আবহে গত ১৪ সেপ্টেম্বর থেকে মেট্রো পরিষেবা চালু হয়েছিল। সংক্রমণ ঠেকাতে এবং ভিড় নিয়ন্ত্রণে আনলক-পর্বে ই-পাসের মাধ্যমে স্লট বুকিং করে
ট্রেনে উঠতে হচ্ছিল যাত্রীদের। তারপর ধাপে ধাপে ই-পাসের কড়াকড়ি শিথিল করা হয়। পর্যায়ক্রমে প্রবীণ নাগরিক, কিশোর-কিশোরী এবং মহিলা যাত্রীদের জন্য ই-পাস তুলে দেওয়া হয়েছিল। এই মুহূর্তে কেবল পুরুষ যাত্রীদের জন্য এই ব্যবস্থা লাগু রয়েছে।
এ প্রসঙ্গে কলকাতা মেট্রোর মুখ্য জনসংযোগ আধিকারিক ইন্দ্রাণী বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, দেশ তথা রাজ্যে করোনা সংক্রমণের গ্রাফ নিম্নমুখী। পাশাপাশি মেট্রো পরিষেবার সংখ্যা বৃদ্ধির করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। তাই ই-পাস ছাড়াও করোনা বিধি মেনে যাত্রী পরিষেবা দেওয়া সম্ভব বলে জানিয়েছেন ইন্দ্রাণীদেবী। তবে এখনই টোকেন চালুর ভাবনা মেট্রো কর্তৃপক্ষের নেই বলেও সাফ জানিয়েছেন তিনি। উল্লেখ্য, ই-পাস দেখভালের দায়িত্বে ছিল একটি বেসরকারি সংস্থা। আনলক-পর্বে মেট্রো পরিষেবা চালুর আগে রাজ্য সরকারের সঙ্গে আলোচনা করে ই-পাস ব্যবস্থা কার্যকর করা হয়েছিল। এই সংস্থার ব্যয়ভার নিয়েছিল নবান্ন। এই চুক্তির মেয়াদ রয়েছে আগামী ১৪ জানুয়ারি পর্যন্ত। করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হওয়ায় এই ব্যয় বইতে চাইছিল না রাজ্য।