শারীরিক দিক থেকে খুব ভালো যাবে না। মনে একটা অজানা আশঙ্কার ভাব থাকবে। আর্থিক দিকটি ... বিশদ
তিলোত্তমা ফাউন্ডেশন আয়োজিত ওই আলোচনায় কাশ্মীর কেন্দ্রীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য সৈয়দ আটা হাসনাইন বলেন, ৩৭০ ধারার অবলুপ্তি নিয়ে পাকিস্তান রীতিমতো ধাক্কা খেয়েছিল। তারা এখনও পর্যন্ত এই ব্যাপারে বিশ্বের ইসলাম ধর্মাবলম্বীদের কাছে তেমন সুবিধা করতে পারেনি। তবে ভারতকেও বিশ্বের দরবারে বারবার তুলে ধরতে হবে, তারা যা করেছে, ঠিক করেছে। আলোচনা সভায় র-এর প্রাক্তন প্রধান এ এস দৌলত বলেন, দিল্লির উচিত কাশ্মীরের বাসিন্দাদের সঙ্গে নিরন্তর আলোচনা চালানো। তাতে সামগ্রিক উন্নয়ন সম্ভব। কারণ বিদ্রোহী কাশ্মীরীরাও জেনে গিয়েছে, যেখানে পাকিস্তান নিজেদেরই সুরক্ষিত রাখতে পারে না, সেখানে তারা কাশ্মীরীদের কীভাবে রক্ষা করবে?