পড়শির ঈর্ষায় অযথা হয়রানি। সন্তানের বিদ্যা নিয়ে চিন্তা। মামলা-মোকদ্দমা এড়িয়ে চলা প্রয়োজন। প্রেমে বাধা।প্রতিকার: একটি ... বিশদ
শুক্রবার সাতসকালে তাঁরা হাওড়া-দীঘা বাসস্ট্যান্ডের কাছে একটি হোটেলে ১০১ নম্বর রুম ভাড়া নেন। নিয়মমতো দু’জনের আধার কার্ডের প্রতিলিপি জমা নিয়েই তাঁদের ঘরের চাবি দেওয়া হয়। শনিবার দুপুর পর্যন্ত ওই ঘর থেকে কোনও সাড়াশব্দ না পেয়ে হোটেল কর্তৃপক্ষ পুলিসে খবর দেয়। পুলিস এসে দরজা ভেঙে দু’জনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় উদ্ধার করে হাসপাতালে ভর্তি করে। আধার কার্ড থেকে ঠিকানা নিয়ে তাঁদের বাড়িতে খবর দেয় পুলিস। জানা গিয়েছে, দু’জনের বাড়ির লোকজন থানায় এলেও এই ঘটনা নিয়ে কোনওপক্ষই অভিযোগ জানায়নি। তাঁরা এই ঘটনা নিয়ে খুব বেশি মুখ খুলতে চাননি বলে পুলিসের দাবি। তাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করে শুধু জানা গিয়েছে, প্রীতম এবং সরস্বতীর বিয়ে হয়েছিল। তাঁরা কলকাতায় কোনও কাজ করতেন। কিন্তু এই শহরে কোথায় থাকতেন, তা জানতেন না বাড়ির কেউ। একসঙ্গে আত্মহত্যা করতে হাওড়ার একটি হোটেলকে তাঁরা কেন বেছে নিলেন, তা নিয়ে প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে। কোনও সুইসাইড নোট না পাওয়ায় অন্য কোনও তদন্তের প্রসঙ্গও আসেনি। এই খবর লেখা পর্যন্ত হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ওই যুবকের অবস্থা আশঙ্কাজনক বলে খবর।