মেষ: পঠন-পাঠনে আগ্রহ বাড়লেও মন চঞ্চল থাকবে। কোনও হিতৈষী দ্বারা উপকৃত হবার সম্ভাবনা। ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
প্লাস্টিক, থার্মোকল, বাড়ির দৈনন্দিন ব্যবহৃত বর্জ্য— কী পড়ে নেই সেখানে। এছাড়া আগাছা তো আছেই। শুধু ১০ নম্বর ওয়ার্ড নয়, এই পুরসভার অনেকগুলি ওয়ার্ডের উপর দিয়ে এই খাল বয়ে গিয়েছে। এ বিষয়ে জিজ্ঞাসা করা হলে দক্ষিণ দমদম পুরসভার প্রশাসকমণ্ডলীর সদস্য দেবাশিস বন্দ্যোপাধ্যায় বলেন, আমরা ইতিমধ্যে সেচ দপ্তরকে চিঠি দিয়েছি যাতে তাড়াতাড়ি ওই খাল পরিষ্কার করা হয়। খালের দু’ধারে বাড়ি। একদিকে অনেকগুলি দোকানও রয়েছে। এক দোকানদার জানালেন, মশা খুব বেড়েছে। আমরা এক হাতে মশা তাড়াই, অন্য হাতে খরিদ্দার সামলাই।
শুধু তাই নয়, খালপাড় বরাবর যে রাস্তা দমদম রোড থেকে দমদম ক্যান্টনমেন্ট-এর দিকে এগিয়ে গিয়েছে, সেই রাস্তারও ভগ্নদশা। কয়েকটি জায়গায় পিচ উঠে গিয়ে কাদা হয়ে আছে। গোরাবাজারের দিকে যাওয়ার জন্য অনেকেই শর্টকাট রুট হিসেবে রাস্তাটিকে ব্যবহার করেন। কিন্তু যে কোনও সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়দের অভিমত। ১০ নম্বর ওয়ার্ডের বিদায়ী কাউন্সিলার স্বীকার করে নিয়েছেন রাস্তা খারাপের কথা। তিনি জানিয়েছেন, ওই রাস্তাটির পাশ দিয়ে জলের লাইন যাবে। সেজন্য রাস্তা স্থায়ীভাবে মেরামত করা হয়নি। পুরসভা থেকে সিদ্ধান্ত হয়েই রয়েছে। আমরা শিগগিরই মেরামত করব। তিনি আরও জানিয়েছেন, খাল মাঝেমাঝেই পরিষ্কার করা হয়। কিন্তু মানুষের মধ্যে সচেতনতার অভাব রয়েছে। খালে গিয়েই তারা নোংরা ফেলছে। এসবও বন্ধ হওয়া দরকার।