প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় সাফল্য আসবে। প্রেম প্রণয়ে আগ্রহ বাড়বে। তবে তা বাস্তবায়িত হওয়াতে সমস্যা আছে। ... বিশদ
২০১৫ সালে বারুইপুর পুরসভার নির্বাচন হয়। সেই সময় ১০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে বিজয়ী হয়েছিলেন তৃণমূল কংগ্রেসের পম্পা চক্রবর্তী। ২০১৬ সালের এপ্রিল মাসে আচমকাই তিনি মারা যান। তারপর থেকে ওই ওয়ার্ডটিতে নির্বাচিত কোনও জনপ্রতিনিধি ছিলেন না। সংশ্লিষ্ট ওয়ার্ডে পুর চেয়ারম্যান শক্তি রায়চৌধুরীর বাড়ি। সেই সুবাদে দল থেকে তাঁকে অতিরিক্তভাবে দেখভালের দায়িত্ব দেওয়া হয়। এলাকার সমস্যা থেকে নাগরিক পরিষেবা সব বিষয়ে এরপর থেকে শক্তিবাবুই দেখে আসছিলেন। চেয়ারম্যান বিগত ২০০৫ সাল থেকে ১৭ নম্বর ওয়ার্ডটিতে দাঁড়াচ্ছেন। টানা ২০১৫ সাল পর্যন্ত ওই ওয়ার্ডটিতে জিতেও এসেছেন। পুর পরিষেবা সহ নানা বিষয়ে সেখানকার মানুষের সঙ্গে নিবিড় যোগাযোগ থাকায় কার্যত ১৭ নম্বর তাঁর নির্বাচনী ওয়ার্ড হয়ে গিয়েছে। কিন্তু বেশ কিছুদিন ধরেই ঘনিষ্ঠমহলে চেয়ারম্যান এবার ১০ নম্বরে দাঁড়াবার ইচ্ছা প্রকাশ করে আসছেন। এজন্য অনেক আগে থেকে সেখানকার কর্মীদের নিয়ে বুথ মিটিং সহ নানা ঘরোয়া বৈঠক করেছেন। মাঝে করোনা হয়ে যাওয়াতে অবশ্য ছন্দপতন হয়ে যায়। দু’দিন আগে করোনা পরিস্থিতির জন্য ১৭ নম্বর ওয়ার্ডে ১৫০ পরিবারের হাতে খাদ্যশস্য তুলে দিয়ে আসেন। এদিন ১০ নম্বরে তার চেয়ে বেশি প্রায় ৩০০ পরিবারের হাতে তা তুলে দেন। আগামী কয়েকদিনের মধ্যে ফের আরও কয়েক দফায় এই ওয়ার্ডে ত্রাণ বিলি করার পরিকল্পনা রয়েছে চেয়ারম্যানের। শক্তিবাবুর কথায়, এখন নির্বাচনের দেরি আছে। মানুষের পাশে দাঁড়ানোর জন্য এসেছি। এর সঙ্গে রাজনীতির কোনও সম্পর্ক নেই।