কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
বাড়ির এক বাসিন্দার কথায়, প্রায় ২ বছর ধরে বাড়ির বারান্দায় এই অবয়ব তাঁরা দেখতে পাচ্ছেন। কিন্তু, এর আগে কেউ কোনও গুরত্ব দেননি। এমনকী বহু বাইরের লোকও সেটা দেখেছিলেন। কিন্তু, কোনও গুরুত্ব দেননি। অদ্ভুতভাবে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছবিটি পোস্ট হওয়ার পর থেকেই এই বিপত্তি। সেই বিপত্তিকে আরও বাড়িয়ে দিয়েছে, এক জটাধারী মহিলা। কয়েকদিন আগে তিনি এসে আচমকাই সারা বারান্দায় গড়াগড়ি খেতে শুরু করেন। আর তাতেই আরও চাঞ্চল্য ছড়ায়। সঙ্গে সঙ্গে সর্বত্র সেই খবর চলে যায়। দর্শনার্থীদের ভিড় আরও বাড়তে থাকে। ওই মহিলা দাবি করেন, তিনি পাতাল ভৈরবী মা। গত ৩০ বছর ধরে এই বাড়ির নীচে থাকছেন। এখন তাঁর দাবি, ওই জায়গায় একটি মন্দির করা হোক, তবেই সকলে মায়ের কু-দৃষ্টি থেকে মুক্তি পাবেন। এরপরেই সেখানে শুরু হয়ে যায় পূজা অর্চনা। পড়তে থাকে দক্ষিণা। বাড়ির বাসিন্দারা জানিয়েছেন, যত সময় গড়াচ্ছে ততই বাড়ছে লোকজন আর দানের পরিমাণ। এদিকে, এই ঘটনা প্রসঙ্গে জেলার বিজ্ঞান মঞ্চের সাধারণ সম্পাদক নবেন্দু চক্রবর্তী বলেন, বিষয়টি তাঁদেরও কানে এসেছে। তবে শুধুমাত্র শুনে বা ছবি দেখে এই সম্পর্কে বিশদে কিছু বলা সম্ভব নয়। তাই মঙ্গলবারই তাঁরা ওই বাড়িতে গিয়ে গোটা ঘটনাটি খতিয়ে দেখার পরিকল্পনা নিয়েছেন। তবে প্রাথমিকভাবে যা মনে হচ্ছে, এটা মানুষের কাজ, এর পিছনে কোনও অলৌকিক কিছু নেই।