কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
এই সর্বভারতীয় সংগঠনটির বক্তব্য, আয়ুর্বেদ, যোগাসন এবং ধ্যানের গুরুত্ব অনেকটাই বেড়েছে করোনা সংক্রমণ ছড়িয়ে পড়ার পর থেকেই। তাই গত এপ্রিল থেকে সেপ্টেম্বর পর্যন্ত শুধু ধূপকাঠি রপ্তানি হয়েছে ৩৪৭ কোটি টাকার। যেখানে সংক্রমণের জেরে প্রায় সব ব্যবসা মুখ থুবড়ে পড়েছে, সেখানে আগরবাতি ব্যবসা অনেকটাই ভালো হয়েছে বলে দাবি করেছেন সংগঠনের কর্তারা। তাঁদের বক্তব্য, গত বছর যে অঙ্কের রপ্তানি হয়েছিল, এই অর্থবর্ষের প্রথম দশ মাসে তাকে ছুঁয়ে ফেলা সম্ভব হবে। এখন ধূপকাঠির ব্যবসা বৃদ্ধির হার ৩.৬ শতাংশ বলে দাবি করেছেন তাঁরা।
ধূপকাঠি উৎপাদক সংস্থাগুলির দাবি, চন্দন এবং জুঁইফুলের সুবাস বেশি পছন্দ করে অধিকাংশ দেশ। তবে এখন চাহিদা অনেকটাই বদলে গিয়েছে। কফি, চকোলেট, গ্রিন টি ও ফলের গন্ধযুক্ত ধূপকাঠির চাহিদা বিদেশের বাজারে বেশ ভালো। তবে একাধিক গন্ধের মিশেল বেশি পছন্দ করছে মধ্যপ্রাচ্যের দেশগুলি। দক্ষিণ আমেরিকার ক্ষেত্রে পছন্দের তালিকায় আছে ভ্যানিলা এবং কমলালেবুর গন্ধ। ইউরোপের দেশগুলি ভারতীয় ধূপকাঠিতে ল্যাভেন্ডার এবং জুঁইফুলের গন্ধ চায়। সেই চাহিদামতো জোগান দেওয়া সম্ভব হচ্ছে বলেই ভারতীয় ধূপের চাহিদা বিদেশে বাড়ছে বলে দাবি করেছেন শিল্পকর্তারা।