কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
ফরাক্কা ব্লকের একাধিক রেশন দোকান থেকে নিম্নমানের আটা দেওয়া হচ্ছে বলে অভিযোগ। জানা গিয়েছে, রঘুনাথগঞ্জের একটি বেসরকারি মিল থেকে ওই আটা বিভিন্ন রেশন দোকানে সরবরাহ হয়। স্থানীয় এক গ্রাহক বলেন, আটার মান অত্যন্ত খারাপ। ফেলে দিতে হয়। জল দিলে প্লাস্টিক বা রবারের মতো মনে হয়। বিধায়ক বলেন, লকডাউনে অনেকে কাজ হারিয়ে চরম দুর্দশার মধ্যে রয়েছেন। তাঁদের একমাত্র ভরসা রেশন থেকে পাওয়া চাল ও আটা। সেই আটায় ভেজাল, খাওয়ার অনুপযুক্ত। বহু মানুষ অভিযোগ জানিয়েছেন। সেই অভিযোগ খতিয়ে দেখে মন্ত্রীকে চিঠি লিখেছি।
এদিকে, জঙ্গিপুর পুলিসের পক্ষ থেকে সাধারণ মানুষকে পরিষেবা দেওয়ার জন্য এবং রেশন কার্ড অথবা অন্যান্য নথি হারিয়ে যাওয়া নথিভুক্ত করতে থানায় আসা থেকে রেহাই দিতে একটি হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর চালু করা হয়েছে। হারিয়ে যাওয়া নথির বিস্তারিত বিবরণ যাচাই করে জিডি নম্বর দেওয়া হবে।