কর্মক্ষেত্রে সহকর্মীর ঈর্ষার কারণে সম্মানহানি হবে। ব্যবসায়ীদের আশানুরূপ লাভ না হলেও মন্দ হবে না। দীর্ঘ ... বিশদ
ঝড়ের পর বিদ্যুৎ সংযোগ দ্রুত ফিরিয়ে আনতে বিদ্যুৎদপ্তরের বিপর্যয় মোকাবিলা টিমও প্রস্তুত রাখা হয়েছে বলে বিভিন্ন জেলা প্রশাসন সূত্রে জানা গিয়েছে। উপ-পুন নিয়ে নদীয়া জেলার কন্ট্রোল রুমের নম্বর- ৭৫৪৮৯৭৫৩০৩, ০৩৪৭২-২৫২১০৬। ঝড়বৃষ্টিতে চাষে ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। নদীয়া জেলা উপ কৃষি অধিকর্তা(প্রশাসন) রঞ্জন রায়চৌধুরী বলেন, বোরো ধান কেটে ফেলার জন্য এবং ভুট্টা তুলে ফেলার জন্য গত দু’সপ্তাহ ধরে বলা হয়েছে। চাষিরা আমাদের কথা শুনেছেন। নিচু জমিতে জল বেরিয়ে যাতে পারে সেজন্য সরু নিকাশি-নালা কেটে ফেলতে পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।
অন্যদিকে, বীরভূমে সকাল থেকেই ব্যাপক বৃষ্টি হয়। সঙ্গে ছিল ঝোড়ো হাওয়া। দুপুরের দিকে আরও জোরে হাওয়া বইতে থাকে। কিছু জায়গায় গাছ ভেঙে পড়ার খবর পাওয়া গিয়েছে। খোলা হয়েছে কন্ট্রোল রুমও। নম্বর হল-৯০৮৩২৬৯৮৪১, ০৩৪৬২-২৫৫৫৭২। আরামবাগেও সকাল থেকেই বৃষ্টি এবং ঝোড়ো হাওয়া শুরু হয়। খানাকুল, গোঘাট, আরামবাগ এলাকায় বহু গাছ ভেঙে পড়ে। কাঁচা বাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মহকুমা জুড়ে ৪৬টি সরকারি ত্রাণশিবির খোলা হয়েছে। আরামবাগ মহকুমার কন্ট্রোল রুমের নম্বর হল, ০৩২১১-২৫৫০৪১। মুর্শিদাবাদেও সকাল থেকেই বৃষ্টি শুরু হয়। বিকেলে বৃষ্টির পরিমাণ বাড়ে, ঝড় হয়। জঙ্গিপুর এলাকায় লোডশেডিং হয়ে যায়। ঝড়ের দাপটে তিল, পাট এবং ধান চাষের ক্ষতির আশঙ্কা করা হচ্ছে। জেলা কৃষি আধিকারিক তাপস কুণ্ডু বলেন, ক্ষয়ক্ষতির হিসেব বৃহস্পতিবার থেকে আমরা করব। পুরুলিয়ায় যদিও এদিন বিকেল অবধি ঝড়বৃষ্টি খুব বেশি হয়নি। বাঁকুড়াতেও ব্যাপক ঝড়বৃষ্টি হয় এদিন। তবে ক্ষয়ক্ষতির তেমন কোনও খবর পাওয়া যায়নি।