অতিরিক্ত পরিশ্রমে শারীরিক ক্লান্তি। প্রিয়জনের বিপদগামিতায় অশান্তি ও মানহানির আশঙ্কা। সাংসারিক ক্ষেত্রে মতানৈক্য এড়িয়ে চলা ... বিশদ
আদালত সূত্রে জানা গিয়েছে, ২০১৪ সালে কালনা-২ ব্লকের শ্বাসপুর এলাকার লিটন বারুই নামে এক বাসিন্দা কাস্ট সার্টিফিকেটের জন্য ব্লক অফিসে আবেদন করেন। পরে সেই অভিযোগ মহকুমা শাসকের কাছে আসে। আবেদনকারী আবেদনের সঙ্গে তাঁর কাকা নবীন বারুই নামে একজনের কাস্ট সার্টিফিকেট জমা দেন। ২০১৭ সালে তৎকালীন মহকুমা শাসক নীতেন সিংহানিয়া আবেদন যাচাই করতে গিয়ে দেখেন, আবেদনকারীর পেশ করা কাকার কাস্ট সার্টিফিকেটটি জাল। তিনি আবেদনকারী ও কাকা নবীন বারুইকে হেয়ারিংয়ে ডাকেন। কিন্তু কেউ হাজির না হওয়ায় মহকুমা শাসক কালনা থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। সেই অভিযোগের ভিত্তিতে কালনা থানার পুলিস মামলা রুজু করে। পরে মহকুমা শাসক নবান্নে বদলি হয়ে যান। বুধবার সেই মামলার সাক্ষ্যগ্রহণের দিন ছিল। বর্তমানে তিনি মুখ্যমন্ত্রীর সচিবালয়ে যুগ্ম সচিবের দায়িত্বে রয়েছেন। এদিন তিনি কালনা এসিজেএম আদালতে বিচারকের সামনে সাক্ষ্য দেন।
নীতেন সিংহানিয়া বলেন, আমি মহকুমা শাসক থাকাকালীন আবেদনকারী ও জাল সার্টিফিকেট হোল্ডারকে হেয়ারিংয়ে ডাকা হলেও তাঁরা আসেননি। কালনা থানায় অভিযোগ জানালে পুলিস কেস রুজু করে। এদিন সেই কেসের সাক্ষ্য দেওয়া হল।