পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
পর্যটনের ভরা মরশুমে এবার যে লক্ষ্মীলাভ ভালোই হচ্ছে তা স্বীকার করে নিয়েছেন ট্যুর অপারেটররা। তাঁদের বক্তব্য, জুন মাসের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত পাহাড়ের পরিচিত স্পটগুলিতে বেশিরভাগ হোটেল, হোম স্টেতে একশো শতাংশ বুকিং রয়েছে। অফবিট ডেস্টিনেশনেও ভালো সংখ্যায় রয়েছেন পর্যটকরা। কার্শিয়াংয়ের সিটং, ডাউহিল, চিমনির পাশাপাশি দার্জিলিংয়ের তিনচুলেতে থাকতে পছন্দ করছেন কলকাতা থেকে আসা পর্যটকরা। এদিকে, প্রচুর সংখ্যায় পর্যটক ভিড় জমানোয় যানজট বাড়ছে পাহাড়ি রাস্তায়। শিলিগুড়ি থেকে গাড়িতে আড়াই ঘণ্টায় পৌঁছে যাওয়া যায় দার্জিলিং। কিন্তু এখন ওই পথ পৌঁছতে লেগে যাচ্ছে প্রায় চারঘণ্টা। বৃষ্টি হলে গাড়ির গতি আরও কমে যাচ্ছে। গাড়িতেই অনেকটা সময় নষ্ট হয়ে যাওয়ায় ক্ষোভ উগরে দিচ্ছেন পর্যটকরা।
শিলিগুড়ির অতিরিক্ত আঞ্চলিক পরিবহণ আধিকারিক বিশ্বজিৎ দাস অবশ্য বলেন, এখনও এ ব্যাপারে কোনও অভিযোগ মেলেনি। তা হলেও এ বিষয়ে খোঁজখবর নিয়ে যথাযথ পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
গাড়িচালকদের অবশ্য দাবি, শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিংয়ের দূরত্ব ৭০ কিমি। আর গ্যাংটকের দূরত্ব ১১৪ কিমি। এই দু’টি রুটে প্রশাসনের নির্ধারিত কোনও রেট চার্ট নেই। তাই যে যেমন পারছেন, ভাড়া নিচ্ছেন। বাগডোগরা ট্যাক্সি ওনার্স ওয়েলফেয়ার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি সিরাজ ভৌমিকের বক্তব্য, সমস্ত ট্যুরিস্ট গাড়ি কন্ট্রাক্ট ক্যারেজ (সিসি) পারমিটে চলে। পর্যটকদের সঙ্গে আলোচনা করেই ভাড়া ঠিক করেন চালকরা। দরে পোষালেই পর্যটকরা গাড়িতে চাপেন। এখানে জুলুমবাজির কিছু নেই।