পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
প্রশাসন সূত্রে খবর, ইসলামপুরের বিধায়ক আব্দুল করিম চৌধুরী গ্রন্থাগার ও জনশিক্ষা মন্ত্রী থাকাকালীন ২০১৫ সালের ২৯ অক্টোবর হাসপাতালে লিফটের উদ্বোধন করেছিলেন। কিন্তু চালানোর জন্য সেসময় কর্মী ছিলেন না। ফলে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ লিফট চালু করেনি। বছরের পর বছর পড়ে থেকে সেটি বিকল হয়ে গিয়েছে।
মহকুমা হাসপাতালটি দ্বিতল ভবন বিশিষ্ট বলে রোগীর পরিজনরা লিফট বন্ধ থাকা নিয়ে মাথা ঘামান না। কিন্তু রোগীদের দোতলায় ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া, নামানোর ক্ষেত্রে লিফট ব্যবহার করা না যাওয়ায় তাঁদের সমস্যায় পড়তে হয়।
হাসপাতালের অ্যাসিস্ট্যান্ট সুপার সন্দীপন মুখোপাধ্যায় বলেন, লিফটটি বিকল হয়ে রয়েছে। সারাইয়ের জন্য পিডব্লুডি (ইলেকট্রিক) দপ্তরে চিঠি দেওয়া হয়েছিল। এজন্য এস্টিমেটও করা হয়েছে। স্বাস্থ্যভবন থেকে অনুমোদন এলেই লিফটটি মেরামতের পর চালু করা হবে।
হাসপাতালের দোতলায় পুরুষ ও মহিলা ওয়ার্ড। ইমার্জেন্সি বিভাগে রোগী আসার পর চিকিৎসক তাঁকে ভর্তি লিখে দিয়ে ওয়ার্ডে নিয়ে যেতে বলেন। যে সমস্ত রোগী হেঁটে যেতে পারেন না, তাঁদের স্ট্রেচারে নিয়ে যেতে হয়। সেক্ষেত্রে সিঁড়ি দিয়ে দোতলায় স্ট্রেচার টেনে নিয়ে যেতে অসুবিধা হয়। লিফট চালু থাকলে সহজেই স্ট্রেচার সহ রোগীকে ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়া যেত। এক রোগীর পরিজন সুশীল প্রামাণিক বলেন, সিঁড়ি দিয়ে সবাই ওঠানামা করতে পারেন না। লিফট চালু হলে বয়স্কদের সুবিধা হয়। ব্যবহার হয় না বলে অনেকে জানেনই না যে, হাসপাতালে লিফট রয়েছে।