কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
নিউ ইয়র্ক ও নয়াদিল্লি: বদলেছে অনেক পুরনো অভ্যাস। রীতিনীতি, আদব-কায়দা। করোনা-কালে বদলালো ৯/১১ হামলার বর্ষপূর্তির চিরাচরিত অনুষ্ঠানও। স্বাস্থ্যবিধি মেনে জঙ্গি হামলায় নিহতদের নয়া আঙ্গিকে স্মরণ করল আমেরিকা।
নিউ ইয়র্কে মেমোরিয়াল প্লাজার অনুষ্ঠানে এবার নিয়ম কানুনে বিস্তর বদল আনা হল। রীতি অনুযায়ী, অনুষ্ঠানে নিহতদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে ব্যক্তিগতভাবে হারানো প্রিয়জনের নাম উল্লেখ করে তাঁকে স্মরণ করেন। কিন্তু এবার মোমোরিয়াল কর্তৃপক্ষ এই নিয়মে বদল আনে। যার ফলে ব্যক্তিগতভাবে প্রিয়জনের নাম উল্লেখ করে স্মরণ করার সুযোগ ছিল না। তার বদলে লাউড স্পিকারের মাধ্যমে নিহতদের নাম উল্লেখ করার ব্যবস্থা করা হয়। মেমোরিয়ালের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট কিছু সংগঠন মেমোরিয়াল প্লাজা থেকে কয়েকটি ব্লক দূরে পৃথক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করে। টানেল টু টাওয়ার্স ফাউন্ডেশনের বক্তব্য, দূরত্ববিধি মেনেই নেম-রিডিং সেরিমনি করা যেত। তবে স্বজন হারানো অনেক পরিবার মেমোরিয়াল কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের পাশেও দাঁড়াচ্ছেন। তাঁদের বক্তব্য, বর্তমান পরিস্থিতিতে নিয়মে বদল আনা অস্বাভাবিক নয়। মেমোরিয়াল প্লাজার মূল অনুষ্ঠান ও তার অদূরে আয়োজিত টানেল টু টাওয়ার্স ফাউন্ডেশনের অনুষ্ঠান, দুই জায়গাতেই উপস্থিত হন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। নিউ ইয়র্কে মেমোরিয়াল প্লাজার অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জো বিডেন। পেনসিলভেনিয়ায় ফ্লাইট ৯৩ ন্যাশনাল মোমোরিয়ালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিডেন। তবে পৃথক সময়ে। ট্রাম্প সেখানে যান সকালে, বিডেন শ্রদ্ধা জানান দুপুরে। মার্কিন মুলুকে ৯/১১ হামলার ১৯তম বর্ষপূর্তিতে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এদিন তাঁর ট্যুইট, আজকের দিনে আমেরিকায় কাপুরুষোচিত ৯/১১ হামলায় নিহতদের স্মরণ করছে গোটা বিশ্ব। মানবতা যদি আচার্য বিনোবা ভাবের ‘জয় জগৎ’ ও স্বামী বিবেকানন্দের ১৮৯৩ সালে দেখানো বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের রাস্তায় হাঁটত, তাহলে এত বড় ধ্বংসলীলা ঘটত না।
নিউ ইয়র্কে নিহতদের স্মরণে রাতের আকাশে প্রতি বছর জোড়া আলোকবিম্বের ব্যবস্থা করে মেমোরিয়াল কর্তৃপক্ষ। এবার সেটিও প্রায় বাতিল হতে বসেছিল। কিন্তু টানেল টু টাওয়ার্স ফাউন্ডেশন সহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিবাদে শেষ মুহূর্তে তা বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোভিড পরিস্থিতিতে বদলেছে পেন্টাগনের অনুষ্ঠানও। সেখানেও রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে নিহতদের নাম উল্লেখ করা হয়। নিহতদের পরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। ছোট ছোট দলে ভাগ করে ভিতরে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। এবার বদল এসেছে দমকল বাহিনীর স্মরণ অনুষ্ঠানেও।
নিউ ইয়র্কে মেমোরিয়াল প্লাজার অনুষ্ঠানে এবার নিয়ম কানুনে বিস্তর বদল আনা হল। রীতি অনুযায়ী, অনুষ্ঠানে নিহতদের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত হয়ে ব্যক্তিগতভাবে হারানো প্রিয়জনের নাম উল্লেখ করে তাঁকে স্মরণ করেন। কিন্তু এবার মোমোরিয়াল কর্তৃপক্ষ এই নিয়মে বদল আনে। যার ফলে ব্যক্তিগতভাবে প্রিয়জনের নাম উল্লেখ করে স্মরণ করার সুযোগ ছিল না। তার বদলে লাউড স্পিকারের মাধ্যমে নিহতদের নাম উল্লেখ করার ব্যবস্থা করা হয়। মেমোরিয়ালের এই সিদ্ধান্ত নিয়ে মিশ্র প্রতিক্রিয়া তৈরি হয়েছে। সিদ্ধান্তে অসন্তুষ্ট কিছু সংগঠন মেমোরিয়াল প্লাজা থেকে কয়েকটি ব্লক দূরে পৃথক অনুষ্ঠানের ব্যবস্থা করে। টানেল টু টাওয়ার্স ফাউন্ডেশনের বক্তব্য, দূরত্ববিধি মেনেই নেম-রিডিং সেরিমনি করা যেত। তবে স্বজন হারানো অনেক পরিবার মেমোরিয়াল কর্তৃপক্ষের সিদ্ধান্তের পাশেও দাঁড়াচ্ছেন। তাঁদের বক্তব্য, বর্তমান পরিস্থিতিতে নিয়মে বদল আনা অস্বাভাবিক নয়। মেমোরিয়াল প্লাজার মূল অনুষ্ঠান ও তার অদূরে আয়োজিত টানেল টু টাওয়ার্স ফাউন্ডেশনের অনুষ্ঠান, দুই জায়গাতেই উপস্থিত হন ভাইস প্রেসিডেন্ট মাইক পেন্স। নিউ ইয়র্কে মেমোরিয়াল প্লাজার অনুষ্ঠানে হাজির ছিলেন ডেমোক্র্যাটিক প্রেসিডেন্ট পদপ্রার্থী জো বিডেন। পেনসিলভেনিয়ায় ফ্লাইট ৯৩ ন্যাশনাল মোমোরিয়ালের অনুষ্ঠানে উপস্থিত হন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও তাঁর প্রতিদ্বন্দ্বী বিডেন। তবে পৃথক সময়ে। ট্রাম্প সেখানে যান সকালে, বিডেন শ্রদ্ধা জানান দুপুরে। মার্কিন মুলুকে ৯/১১ হামলার ১৯তম বর্ষপূর্তিতে নিহতদের প্রতি শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদিও। এদিন তাঁর ট্যুইট, আজকের দিনে আমেরিকায় কাপুরুষোচিত ৯/১১ হামলায় নিহতদের স্মরণ করছে গোটা বিশ্ব। মানবতা যদি আচার্য বিনোবা ভাবের ‘জয় জগৎ’ ও স্বামী বিবেকানন্দের ১৮৯৩ সালে দেখানো বিশ্ব ভ্রাতৃত্বের রাস্তায় হাঁটত, তাহলে এত বড় ধ্বংসলীলা ঘটত না।
নিউ ইয়র্কে নিহতদের স্মরণে রাতের আকাশে প্রতি বছর জোড়া আলোকবিম্বের ব্যবস্থা করে মেমোরিয়াল কর্তৃপক্ষ। এবার সেটিও প্রায় বাতিল হতে বসেছিল। কিন্তু টানেল টু টাওয়ার্স ফাউন্ডেশন সহ বিভিন্ন সংগঠনের প্রতিবাদে শেষ মুহূর্তে তা বজায় রাখার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়। কোভিড পরিস্থিতিতে বদলেছে পেন্টাগনের অনুষ্ঠানও। সেখানেও রেকর্ডিংয়ের মাধ্যমে নিহতদের নাম উল্লেখ করা হয়। নিহতদের পরিবারের সদস্যদের একসঙ্গে উপস্থিত হওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়নি। ছোট ছোট দলে ভাগ করে ভিতরে ঢোকার অনুমতি দেওয়া হয়। এবার বদল এসেছে দমকল বাহিনীর স্মরণ অনুষ্ঠানেও।
