কর্মরতদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। পেশাগত পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিল্পী কলাকুশলীদের ক্ষেত্রে শুভ। ... বিশদ
প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের তথ্য অনুযায়ী, যে ১০১টি সামরিক উপকরণের আমদানি বন্ধ করা হল, সেই তালিকায় রয়েছে আর্টিলারি বন্দুক, লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার, অ্যাসল্ট রাইফেল, রাডার, আর্মার্ড ফাইটিং ভেহিকেলস, ট্রান্সপোর্ট এয়ারক্র্যাফট এবং আরও অনেক কিছু। সেগুলি প্রয়োজন অনুযায়ী অর্ডার দিতে হবে দেশীয় উৎপাদনকারীদের কাছেই। অর্থাৎ এই ১০১টি আইটেমের কোনও গ্লোবাল টেন্ডার হবে না। আগামী বছরের ডিসেম্বর মাসের মধ্যে অন্তত ২০০টি এরকম চুক্তি করা হবে বলে ঠিক হয়েছে। ২০২৪ সালের মধ্যে দেশীয় প্রস্তুতকারীদের বরাত দেওয়ার প্রক্রিয়া সম্পন্ন হবে। ১ লক্ষ ৩০ হাজার কোটি টাকার অর্ডার দেওয়া হবে বায়ুসেনা ও সেনাবাহিনীকে। আর ১ লক্ষ ৪০ হাজার কোটি টাকার বরাত পাবে নৌসেনা। চীনের সঙ্গে ভারতের সংঘাতের পরই ভারত সরকার আত্মনির্ভর ভারত প্রকল্প ঘোষণা করে। সেখানে এতদিন শুধুই একের পর এক ইলেকট্রনিক্স, ইলেকট্রিক্যাল পণ্যের আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছিল। এখনও নতুন তালিকা তৈরি হচ্ছে। এর মধ্যেই প্রতিরক্ষা মন্ত্রকের উপকরণ উৎপাদনে বেসরকারি সংস্থার সংযোগ অনেকটা বাড়ানোর সিদ্ধান্ত হয়েছে। আর তারপরই এই ১০১টি উপকরণের আমদানিতে নিষেধাজ্ঞা জারি হল।