কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
মঙ্গলবারই দিল্লির কাছে ফরিদাবাদের এক হোটেলে বিকাশকে দেখা গিয়েছিল। কিন্তু পুলিস হোটেলে পৌঁছনোর আগেই সেখান থেকে সে পালায়। পুলিসেরই কেউ তাকে সতর্ক করে দিয়েছিল কি না, সেই প্রশ্ন উঠেছে। বিকাশের সঙ্গে যোগ থাকার অভিযোগে ইতিমধ্যেই চৌবেপুর থানার ৬৮ অফিসারকে সরানো হয়েছে। বিকাশের খোঁজে উত্তরপ্রদেশ, দিল্লির পাশাপাশি মধ্যপ্রদেশেও ব্যাপক তল্লাশি অভিযান চলছে। এদিন শাহদোল জেলা থেকে তার শ্যালক রাজু নিগমকে আটক করে উত্তরপ্রদেশ পুলিসের এসটিএফ। এর আগে গত সোমবার রাজুর ছেলে আদর্শকে আটক করা হয়েছিল। ফরিদাবাদের যে হোটেলে বিকাশ ঘরের খোঁজে এসেছিল, তার ম্যানেজার রোমি জানান, মঙ্গলবার দুপুর সাড়ে ১২টা নাগাদ দু’জন ওই হোটেলে আসে। তাদের মধ্যে একজনের পরিচয়পত্র ছিল। তবে তাতে ছবি স্পষ্ট বোঝা যাচ্ছিল না। তাই সেই পরিচয়পত্র কাজে লাগবে না বলে জানানোয় তারা বেরিয়ে যায়। রোমি এও জানান, বিকাশের খোঁজে পুলিস বিকেল সাড় চারটে নাগাদ হোটেলে পৌঁছয়। কিন্তু ততক্ষণে সে সেখান থেকে বেরিয়ে গিয়েছিল। হোটেলের রেজিস্টার, সিসিটিভি ফুটেজ উদ্ধার করেছে পুলিস। ফুটেজে স্পষ্ট দেখা গিয়েছে, বিকাশ মাস্ক পরে হোটেল থেকে বেরিয়ে একটি অটোয় উঠে গেল।
মঙ্গলবার ফরিদাবাদের হোটেল চত্বর থেকে অঙ্কুর, তার বাবা শ্রবণ এবং প্রভাত নামে তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়। পুলিস জানিয়েছে, বিকাশকে গা-ঢাকা দিতে সাহায্য করেছিল অঙ্কুর ও শ্রবণ। অন্যদিকে প্রভাত দুবেরই গ্রামের বাসিন্দা। তাদের তিনজনের কাছ থেকে ৪৪টি তাজা কার্তুজ এবং চারটি পিস্তল উদ্ধার করা হয়েছে। ওই চার পিস্তলের মধ্যে দু’টি উত্তরপ্রদেশ পুলিসের লুট হওয়া পিস্তল বলে জানা গিয়েছে।
অমর দুবে। ছবি: পিটিআই