উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
এদিন মহারাষ্ট্রে এনডিএ-তে ফাটল ধরা প্রসঙ্গে অমিত শাহ বলেন, ‘যদি আমাদের জোট জয়ী হয়, তাহলে দেবেন্দ্র ফড়নবিশই আবারও মুখ্যমন্ত্রী হবেন। নির্বাচনের আগে প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি এবং আমি বহুবার প্রকাশ্যে একথা বলেছি। তখন কেউ তা নিয়ে আপত্তি তোলেনি। এখন তাঁরা নতুন নতুন দাবি নিয়ে আমাদের কাছে আসছেন, যা আমাদের কাছে গ্রহণযোগ্য নয়।’ উল্লেখ্য, মহারাষ্ট্র বিধানসভা নির্বাচনে জোট করে লড়ে ১০৫টি আসনে জয়ী হয়েছে বিজেপি। শিবসেনা পেয়েছিল ৫৬টি আসন। যা সরকার গড়ার পক্ষে যথেষ্ট। কিন্তু ফল ঘোষণার পরেই উদ্ধব থ্যাকারে জানান, যে পূর্ব নির্বারিত চুক্তি অনুযায়ী সরকার গঠনে ৫০:৫০ ফর্মুলা মানতে হবে বিজেপিকে। বিজেপি তা মেনে নেয়নি।
অন্যদিকে, শিবসেনা এবং এনসিপিকে সরকার গড়ার জন্য যথেষ্ট সময় না দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে মহারাষ্ট্রের রাজ্যপাল ভগৎ সিং কেশিয়াড়ির বিরুদ্ধে। এদিন সেই প্রসঙ্গে জবাব দিয়েছেন কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘১৮ দিন সময় দেওয়া হয়েছিল। এর আগে কোনও রাজ্যে সরকার গড়ার জন্য এত সময় দেওয়া হয়নি। রাজ্যপাল নির্বাচিত বিধানসভার মেয়াদ শেষের পরই রাজনৈতিক দলগুলিকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলেন। শিবসেনা, কংগ্রেস, এনসিপি বা আমরা কেউই সরকার গড়ার দাবি জানাইনি। এখনও যদি কোনও দলের কাছে সংখ্যা থাকে, তারা রাজ্যপালের দ্বারস্থ হতেই পারে।’
অন্যদিকে, কংগ্রেসের সঙ্গে অভিন্ন ন্যূনতম কর্মসূচির ভিত্তিতে জোট করার চেষ্টা করেছিল শিবসেনা। তা নিয়েই এদিন তাঁদের বিঁধেছেন বিজেপির শীর্ষ নেতা তথা কেন্দ্রীয় মন্ত্রী রাওসাহেব দানভে। কংগ্রেসের সঙ্গে অভিন্ন ন্যূনতম কর্মসূচিতে শিবসেনা ‘হিন্দুত্ববাদ’ কীভাবে থাকবে, ব্যঙ্গের সুরে সেই প্রশ্ন তুলেছেন তিনি।