কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
স্মৃতি ইরানি তোপ দাগলেও রাহুলের মনোনয়ন পেশ ঘিরে এদিন জনজোয়ারে ভাসল ওয়ানাড়। উচ্ছ্বসিত কংগ্রেস কর্মীরা। মনোনয়ন পেশ করার পর বোন প্রিয়াঙ্কাকে সঙ্গে নিয়ে রোড শো করলেন কংগ্রেস সভাপতি। খোলা গাড়িতে রাহুল-প্রিয়াঙ্কার পাশে রইলেন উমেন চান্ডি ও রমেশ চেন্নিথালার মতো ইউডিএফ শিবিরের প্রবীণ নেতারা। গরম উপেক্ষা করে কলপেটার রাস্তা তখন জনসমুদ্র। রাহুল ও প্রিয়াঙ্কাকে দেখার জন্য হুড়োহুড়ি। মূল রাস্তার পাশাপাশি ভিড় জমল অলিগলিতেও। রাহুল-প্রিয়াঙ্কার গাড়িকে জায়গা করে দিতে হিমশিম খেতে হল পুলিসকে।
মনোনয়ন পেশ করার পর স্মৃতি ইরানির আক্রমণের জবাব দিতেও দেখা গেল রাহুল গান্ধীকে। যদিও কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর নাম নিলেন না তিনি। বললেন, ঐক্যের বার্তা দিতেই তাঁর কেরলে আসা। তাই উত্তরে আমেথির পাশাপাশি দক্ষিণে ওয়ানাড় থেকে ভোটে লড়ার সিদ্ধান্ত। কংগ্রেস সভাপতি জানিয়ে দিলেন, প্রচারে সিপিএমের বিরুদ্ধে একটি কথাও বলবেন না তিনি। সহ্য করবেন সব আক্রমণ। আর হাতের নাগালে কংগ্রেস সভাপতিকে পেয়ে উচ্ছ্বসিত পার্টি কর্মীদের প্রতিজ্ঞা, রাহুল গান্ধীকে জেতাতে প্রাণপাত করে দেব। ভিড়ের মধ্যে থেকে দলীয় পতাকা হাতে ইউডিএফ কর্মী আশরাফের বক্তব্য, আমাদের প্রধানমন্ত্রী পদপ্রার্থীকে শুভেচ্ছা জানাতে হাজির হয়েছেন সমাজের সব অংশের মানুষ। রাহুলজিকে বড় জয় এনে দিতে আমরা ঝাঁপিয়ে পড়ব।