কর্মপ্রার্থীদের ক্ষেত্রে শুভ। যোগাযোগ রক্ষা করে চললে কর্মলাভের সম্ভাবনা। ব্যবসা শুরু করলে ভালোই হবে। উচ্চতর ... বিশদ
এদিন কমিশনের বাইরে উদ্বিগ্ন হয়ে অপেক্ষা করছিলেন উত্তর দিনাজপুরের এক মহিলা প্রার্থী। চেয়ারম্যান তাঁকে ডেকে পাঠানোর পর তিনি হন্তদন্ত হয়ে ঢোকেন। তিনি জানান, তাঁর এক আত্মীয়ের কিডনি প্রতিস্থাপন হওয়ার ছিল। তাই তিনি আসতে পারেননি। এদিনই যেন তাঁর ভেরিফিকেশন করে দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান তাঁকে বলেন, এখন অন্য বোর্ড রয়েছে। সেখানে তাঁকে পাঠানো সম্ভব নয়। তবুও অনুনয়-বিনয় করতে থাকেন সেই প্রার্থী। তাঁর দাবি, তিনি বাচ্চাকে নিয়ে এসেছেন। রাস্তায় তাঁর জ্বর এসেছে। তাই ভেরিফিকেশনের কাজ যেন এখনই মিটিয়ে দেওয়া হয়। চেয়ারম্যান তাঁকে বলেন, এমন সময় ডেট দেওয়া হবে, যখন তাঁর বাচ্চা সুস্থ হয়ে যাবে।
আরেক মহিলা প্রার্থী এসে এদিন দাবি করেন, তিনি হাসপাতালে ভর্তি ছিলেন। ছুটি পেয়েই চলে এসেছেন। যদিও তার প্রমাণ হিসেবে তিনি একজন এমবিবিএস ডাক্তারের মেডিক্যাল সার্টিফিকেট দাখিল করেন। তাঁকে ফেরাননি চেয়ারম্যান। এর বাইরেও অনেক প্রার্থী প্রথম দিন অনুপস্থিত ছিলেন। তাঁরা রিসেপশনে আবেদনপত্র জমা দিয়ে গিয়েছেন। এঁদের একটা বড় অংশেরই দাবি, সার্ভার ডাউন থাকায় তাঁরা ইন্টিমেশন লেটারটাই ডাউনলোড করতে পারেননি। যদিও, এসএসসি চেয়ারম্যান বলেন, কিছুক্ষণের জন্য সার্ভার ডাউন ছিল ঠিকই। কিন্তু তাতে ইন্টিমেশন লেটার ডাউনলোডই করা যাবে না, ব্যাপারটা এমনও নয়। কিন্তু আমরা কাউকেই বঞ্চিত করব না।