পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
যে কোনও নির্বাচনের ফল প্রকাশের দিন ব্যাপক চাহিদা বাড়ে আবিরের। জেতার পর রং মেখে জয় উদযাপন করেন বিভিন্ন দলের নেতা-কর্মী-সমর্থকরা। চার জুন লোকসভা নির্বাচনের ফল ঘোষণা হবে। তার ঠিক আগে বনগাঁজুড়ে আবিরের ব্যাপক চাহিদা তৈরি হয়েছে। বনগাঁ, বাগদা, গাইঘাটা বাজারের ব্যবয়াসীরা মজুত করা শুরু করে দিয়েছেন। বনগাঁ শহরের একাধিক পাইকারি ব্যবসায়ী রয়েছেন। তাঁদের কাছ থেকে খুচরো ব্যবসায়ীরা আবির কিনে বিভিন্ন গ্রামে বিক্রি করেন। তাঁরা জানান, আগে থেকেই অর্ডার দিয়ে রেখে দিয়েছিলেন। বনগাঁ শহরের ট বাজারের এক ব্যবসায়ী বলেন, দোলে আট থেকে দশ রকমের রঙের চাহিদা থাকে। ভোটের সময় এখন সবুজ-গেরুয়ার চাহিদা। অন্য এক ব্যবসায়ী বলেন, বাগদা থেকে প্রচুর পরিমাণ গেরুয়া আবিরের অর্ডার আসছে।
এবার সকলেরই চোখ বাগদা বিধানসভার দিকে। গত বিধানসভা ভোটে বাগদা কেন্দ্রে বিজেপির টিকিটে জয়ী হয়েছিলেন বিশ্বজিৎ দাস। পরে তিনি তৃণমূলে যোগ দেন। এবার লোকসভা নির্বাচনে তৃণমূলেরই প্রার্থী হয়েছেন তিনি। তাঁকে দলবদলু তকমা দিয়ে আক্রমণ করছে বিজেপি। তৃণমূল পাল্টা বলছে, বাগদার জন্য একগুচ্ছ উন্নয়ন করেছে দল। ফলে ভোট আমাদের ঝুলিতেই আসছে। এবার বাগদার বাসিন্দাদের ভোট কোন দিকে যায় তার জন্য অপেক্ষা সকলের। এবার বনগাঁ লোকসভার নির্বাচন খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বিদায়ী কেন্দ্রীয় মন্ত্রী শান্তনু ঠাকুর বিজেপির প্রার্থী হয়েছেন। অন্যদিকে তৃণমূলের প্রার্থী দলের বনগাঁ সাংগঠনিক জেলার সভাপতি বিশ্বজিৎ দাস। এই কেন্দ্রে বিজেপির অস্তিত্ব রক্ষার লড়াই। হারানো জমি ফেরাতে মরিয়া চেষ্টা তৃণমূলের। ২০ মে হয়েছে ভোট।