কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
তদন্তকারীদের সূত্রে জানা গিয়েছে, দু’মাস আগে ওই ব্যবসায়ীকে তাঁর ফোনে আসা একটি মেসেজ প্রতারকরা ফরোয়ার্ড করতে বলেছিল। সেইটি তিনি ফরোয়ার্ড করে দিয়েছিলেন। সাইবার বিশেষজ্ঞদের অনুমান তা থেকেই ফোন হ্যাকিংয়ের সুযোগ হয়ে যায়। আর তারপরেই অ্যাকাউন্ট ফাঁকা করে দেয় অপরাধীরা। তবে ওই একই ফোনের সংযোগে ব্যবসায়ীর অন্য একটি অ্যাকাউন্টও ছিল। তাতে অপরাধীরা হাত দেয়নি। এই ঘটনায় ব্যাঙ্কের বিরুদ্ধেও সরব হয়েছেন ওই ব্যবসায়ী। তাঁর অভিযোগ, অনলাইনে জিনিসপত্র কেনাকাটার মধ্যে দিয়ে টাকা খরচ হয়েছে। দু’দিন প্রায় দশলক্ষ টাকা খরচ হয়েছে। অথচ ব্যাঙ্ক তা জানায়নি। চন্দননগর কমিশনারেটের পুলিস জানিয়েছে, ইতিমধ্যেই ঘটনার তদন্ত শুরু হয়েছে। সাইবার ক্রাইমও বিষয়টি দেখছে। ওই ব্যবসায়ী জানিয়েছেন, গত ২২ জুলাই তাঁর কাছে ফোর জি সংযোগ নেওয়ার জন্য একটি ফোন আসে। তিনি তা নিতে চান না বলে জানিয়ে ফোন কেটে দেন। কিন্তু বিস্ময়করভাবে দেখেন ফোনটি কাটা যাচ্ছে না। বরং স্বয়ংক্রিয়ভাবে সংযোগ হয়ে যাচ্ছে। এবার তিনি ফের কথা বলতে চেষ্টা করলে তাঁকে জানান হয় যে, ফোর জি সংযোগ না নিলে ফোনটি বন্ধ হয়ে যাবে। তখন ওই ব্যবসায়ী কিছুটা সতর্ক হয়ে ওঠেন। তাঁকে এরপর একটি এসএমএস পাঠিয়ে তা পুনরায় পাঠাতে বলা হয়। ব্যবসায়ী তা করেও দেন। এরপরই ফোনটি বন্ধ হয়ে যায়। সন্দেহবশত তিনি ব্যাঙ্কেও যোগাযোগ করেন। কিন্তু তাঁকে নিশ্চিত করা হয় যে অ্যাকাউন্টে কোনও হেরফের হয়নি। প্রায় দু’মাস পরে ব্যবসায়ী শুক্রবার সেভিংস অ্যকাউন্ট আপডেট করতে গিয়ে দেখতে পান দু’দিনে তাঁর ১০ লক্ষ টাকা খরচ হয়ে গিয়েছে। অনলাইন কেনাকাটার কারণে ২২ জুলাই ও তার পরদিন মিলে মোট ২৮ বার টাকা খরচ করা হয়েছে।