কর্মপ্রার্থীরা বেশ কিছু সুযোগের সংবাদে আনন্দিত হবেন। বিদ্যার্থীরা পরিশ্রমের সুফল নিশ্চয় পাবে। ভুল সিদ্ধান্ত থেকে ... বিশদ
বর্তমানে রাজ্যের বানতলা চর্মনগরী সহ শহর ও শহরতলি মিলিয়ে মোট ৫৩৮টি ট্যানারি, ২৩০টি লেদার ফুটওয়্যার এবং চামড়ার অন্যান্য সামগ্রী উৎপাদনকারী ৪৩৬টি কারখানা রয়েছে। শুধুমাত্র বানতলা লেদার কমপ্লেক্সে এক লক্ষেরও বেশি শ্রমিক ও কর্মচারী কাজ করেন প্রতিদিন। চামড়ার ছোট-বড় হ্যান্ডব্যাগ মিলিয়ে বিদেশে যত পণ্য রপ্তানি হয়, তার প্রায় ৮০ শতাংশই তৈরি হয় এই রাজ্যে। এখান থেকে একটা বড় অংশের ইন্ডাস্ট্রিয়াল গ্লাভস রপ্তানি হয়। তার বাইরেও বেল্ট, ওয়ালেট, জুতো তো আছেই। রপ্তানিকারক সংগঠনের হিসেব, সেক্ষেত্রে লকডাউনের এই দেড়-দু’মাসে কমপক্ষে ৪০০ থেকে ৫০০ কোটি টাকার ব্যবসা মার খেয়েছে এই রাজ্যে।
ট্যানারির ক্ষেত্রে এক ধরনের বিশেষ রাসায়নিক পদার্থ চীন থেকে আমদানি করা হয়। গত ডিসেম্বর-জানুয়ারি থেকে সেটা বন্ধ। যাদের স্টক ছিল, সেই সব কারখানায় কাজ চলছিল। মার্চ থেকে লকডাউন শুরু হতেই সেই কাজও থমকে যায়। মালিকদের কথায়, লকডাউন উঠলেও কারখানা চালাতে হলে নানা নিয়মবিধি মেনে চলতে হবে। এই অবস্থার পরিবর্তনের দিকেই তাই তাকিয়ে তাঁরা।