কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
কোভিশিল্ডের পাশাপাশি চিনের করোনাভ্যাককেও অনুমোদন দিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। করোনা আবহ কাটিয়ে দ্রুতগতিতে স্বাভাবিক হচ্ছে অস্ট্রেলিয়া। শুক্রবার অজি প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন জানান, ‘নভেম্বরে করোনা পরিস্থিতি আর একটু স্বাভাবিক হওয়ার পরই বিদেশ সফরের যাবতীয় নিষেধাজ্ঞা তুলে নেওয়া হবে। তবে যে যে পর্যটক বা অস্ট্রেলীয় নাগরিক দেশে ফিরবেন, তাঁদের টিকা সম্পূর্ণ হলেও সাতদিনের হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে।’ দেশে টিকাকরণের হার ৭৮ শতাংশ ছুঁয়েছে। আগামী সপ্তাহের মধ্যেই দেশের ৭০ শতাংশ নাগরিকের সম্পূর্ণ টিকাকরণের লক্ষ্য নিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। আর এইভাবে এগতে থাকলে নভেম্বরেই তারা বিদেশি পর্যটকদের জন্য সীমান্ত খুলে দিতে পারবে বলে এদিন ঘোষণা করা হয়।
তবে কারও যদি টিকা না নেওয়া থাকে, তাহলে তাঁকে ১৪ দিন হোম কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। পর্যটন মন্ত্রী ড্যান তেহান জানান, নভেম্বরে বিধিনিষেধ শিথিল হওয়ার পর আবার ক্রিস্টমাসের আগে করোনা সংক্রান্ত নয়া বিধি ঘোষণা করা হবে।
টিকাকরণের সাফল্যকে তুলে ধরে দেশবাসীকে মরিসনের বার্তা, ‘আমি আপনাদের নিশ্চিত করছি যে, আপনারা টিকা নিন, আমিও নানা ধরনের বিধিনিষেধ শিথিল করে দেব।’। প্রসঙ্গত, গোটা বিশ্বের মধ্যে করোনাবিধি পালনের ক্ষেত্রে অস্ট্রেলিয়া অত্যন্ত কঠোর ভূমিকা নিয়েছে। ২০২০ সালের মার্চ থেকেই বিদেশ সফরের ক্ষেত্রে কঠোর পদক্ষেপ নিয়েছিল মরিসনের দেশ। তবে আগামী দিনে করোনা পরিস্থিতি বিচার করে যে আবারও অস্ট্রেলিয়া করোনা মোকাবিলায় কঠোর হতে পারে সেরকমই মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।