কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
একই সঙ্গে, দ্রুত এই সিদ্ধান্ত প্রত্যাহার না করলে পাল্টা পদক্ষেপেরও হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন তিনি। কিন্তু বরিস সরকার পিছু না হটায় ব্রিটেনের নাগরিকদের উপরও পাল্টা বাধ্যতামূলক কোয়ারেন্টাইনের নির্দেশিকা চাপাল ভারত।
কেন্দ্র জানিয়েছে, ৪ অক্টোবর থেকে কোনও ব্রিটিশ নাগরিক ভারতে এলে তাঁকে বাধ্যতামূলক ১০ দিন কোয়ারেন্টাইনে থাকতে হবে। এছাড়া, বিমানে ওঠার ৭২ ঘণ্টা আগে, ভারতে বিমানবন্দরে নামার পর এবং ভারতে আসার আটদিনের মাথায় আরটিপিসিআর পরীক্ষা করাতে হবে। গত মাসেই অন্যদেশের যাত্রীদের জন্য ভ্রমণ নির্দেশিকা জারি করেছিল ব্রিটেন। তাতে টিকার দু’টি ডোজ নেওয়া থাকলে আমেরিকা, ইজরায়েল ও অস্ট্রেলিয়ার নাগরিকদের কোয়ারেন্টাইনে ছাড় দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু, সেই তালিকায় ভারতের মতো বেশ কিছু দেশকে রাখা হয়নি। তা নিয়ে তীব্র ক্ষোভ তৈরি হয়।
পাশাপাশি, অসন্তোষ রয়েছে ব্রিটেনের টিকা নীতি নিয়েও। কারণ, ব্রিটেনে যাঁরা অ্যাস্ট্রাজেনেকার টিকা নিয়েছেন, তাঁদের স্বীকৃতি দিয়েছে সে সেদেশের সরকার। কিন্তু, ভারতীয়রা সেই একই সংস্থার ভারতীয় সংস্করণ কোভিশিল্ড নিলে তাকে মান্যতা দেওয়া হচ্ছে না। এই সিদ্ধান্তের জেরে সমস্যায় পড়ছেন সাধারণ মানুষ। সংশ্লিষ্ট মহলের মতে, এই দ্বিচারিতার কোনও মানেই হয়। একই ভ্যাকসিন নিয়ে দু’টি দেশের জন্য আলাদা নিয়ম হতে পারেন না।