কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
সংশ্লিষ্ট মহলের প্রশ্ন, নাম নথিভুক্তির সাফল্য নিয়ে প্রকাশ্যে যতই ঢাকঢোল পেটাক কেন্দ্র, আদতে যে পরিস্থিতি মোটেও সুখকর নয়, তা কি সরকারের কাছেও অজানা? উল্লেখ্য, সম্প্রতি শ্রমমন্ত্রক জানিয়েছিল, ই-শ্রম পোর্টাল চালুর কয়েক মাসের মধ্যেই চার কোটিরও বেশি অসংগঠিত শ্রমিক নিজেদের নাম নথিভুক্ত করেছেন। শুক্রবার সন্ধ্যা পর্যন্ত ৪ কোটি ৭২ লক্ষ ৮৮ হাজার ৬৮৩ জনের নাম নথিভুক্ত হয়েছে পোর্টালে। কিন্তু বাস্তব পরিস্থিতি যে সম্পূর্ণ আলাদা, কেন্দ্রীয় সরকারের আবেদনেই তা স্পষ্ট।
প্রসঙ্গত, দেশের অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের দোরগোড়ায় সামাজিক সুরক্ষা পরিষেবা পৌঁছে দিতে জাতীয় তথ্যভাণ্ডার তৈরি করছে কেন্দ্র। দেওয়া হচ্ছে দুর্ঘটনাজনিত বিমার পরিষেবাও। ই-শ্রম পোর্টালের মাধ্যমে সেখানে অসংগঠিত শ্রমিকদের নাম নথিভুক্তির বন্দোবস্ত করা হয়েছে। ইতিমধ্যেই রাজ্যগুলিকে বেঁধে দেওয়া হয়েছে নাম নথিভুক্তির টার্গেট। সেই লক্ষ্যমাত্রা পূরণে পশ্চিমবঙ্গ ভালো কাজ করছে বলে ইতিমধ্যেই ঘোষণা করেছে কেন্দ্রীয় সরকার।