শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
জানা গিয়েছে, মঙ্গলবার কয়লাসচিব অনিল জৈনের সঙ্গে ভিডিও-বৈঠকে বিএমএস, সিটু, এআইটিইউসি এবং এইচএমএস, এই চারটি শ্রমিক সংগঠনের নেতৃত্ব সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, ৪১টি খনি বেসরকারিকরণের জন্য নিলামের পদক্ষেপ থেকে সরকার সরে এলে তবেই তারা ধর্মঘট প্রত্যাহার বা স্থগিত রাখার কথা ভাববে। সচিবের মারফত সেই বার্তা পেয়ে বুধবার বিকেলে সুদূর গোয়া থেকে এই শ্রমিক নেতাদের সঙ্গে ভিডিও-বৈঠকে মিলিত হন কয়লামন্ত্রী। কিন্তু সরকারের পিছু হটার কোনও উপায় এখন নেই বলে মন্ত্রী জানানো মাত্র নেতারাও তাঁকে স্পষ্ট বলে দেন, তাহলে ধর্মঘট চলবে। ভেস্তে যায় বৈঠক।
মন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের পরে প্রধানমন্ত্রীর দীর্ঘ দিনের ঘনিষ্ঠ সঙ্ঘ নেতা বিএমএসের ডঃ বিকে রাই বলেন, রাজনীতির ঊর্ধ্বে উঠে আমরা সবাই দেশ ও শ্রমিক স্বার্থে সরকারের এই পদক্ষেপের বিরোধিতা করবই। তার জন্য লাগাতার খনি ধর্মঘটসহ যে কোনও পথ গ্রহণে পিছপা হব না। আপাতত আমরা তিন দিনের ধর্মঘটের সিদ্ধান্ত বহাল রাখছি। সিটু’র ডিডি রামানন্দন এবং এআইটিইউসি’র রমেন্দ্র কুমারও এক সুরে একথা জানিয়েছেন। এই অবস্থায় সম্ভাব্য বিপুল ক্ষতির কথা ভেবে তারা কী পদক্ষেপ করবে, তা নিয়ে এদিন রাত পর্যন্ত সরকারের তরফে কিছু জানানো হয়নি।