কর্মরতদের সহকর্মীদের সঙ্গে সম্পর্ক ভালো থাকবে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা ও ব্যবহারে সংযত থাকা দরকার। ... বিশদ
ঠিক কী কী থাকবে সংসদ ভবনের নতুন কমপ্লেক্সে? জানা গিয়েছে, নতুন সংসদ ভবনের সেন্ট্রাল হলের আয়তন অনেকটাই বাড়বে। নতুন সেন্ট্রাল হলে একসঙ্গে ৯০০ জন সাংসদ বসতে পারবেন। দুই কক্ষের যৌথ অধিবেশন হলেও চিন্তা নেই। কারণ, ওই নয়া সেন্ট্রাল হলে একসঙ্গে ১৩৫০ জন সাংসদের বসার বন্দোবস্ত থাকবে। এছাড়াও নতুন সংসদ ভবনে থাকছে ত্রিকোণাকার কমপ্লেক্স। তার মাথায় থাকবে তেরঙ্গার রংয়ে রাঙানো স্তম্ভ। এমপিদের আরাম করে বসার জন্য থাকবে দুই আসনবিশিষ্ট চওড়া বেঞ্চ। বেঞ্চে বসার জন্য ডান-বাম দু’দিক থেকেই ঢোকা যাবে। যাতে বেশি চাপাচাপি না হয়। বেঞ্চগুলির আকার এতটাই বড় যে যৌথ অধিবেশনের সময় সেগুলিতে তিনজন করেও বসতে পারবেন।
শুধু সেন্ট্রাল হলই নয়, নর্থ এবং সাউথ ব্লকেরও সংস্কার করা হবে। আমেদাবাদের সংস্থা এইচসিপি ডিজাইনের পেশ করা নকশা অনুযায়ী, নতুন ত্রিকোণাকার সংসদ ভবন বর্তমান ভবনের একেবারেই পাশেই গড়ে উঠবে। অন্যদিকে, ইন্দিরা গান্ধী ন্যাশনাল সেন্টার ফর আর্টসকে (আইজিএনসিএ) ১৩ একর জুড়ে ছড়িয়ে থাকা সংসদ চত্বরের মধ্যেই অন্য জায়গায় সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। এছাড়া সংস্কার করা হবে ন্যাশনাল আর্কাইভেরও। প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনকে বর্তমান সাউথ ব্লকের পিছনে সরিয়ে নিয়ে যাওয়া হবে। আর উপরাষ্ট্রপতির বাসভবন সরে যাবে নর্থ ব্লকের পিছনের দিকে।