শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
এছাড়া পুরসভার তরফে জীবাণু-নিধনের মেগা কর্মসূচি নেওয়া হয়েছে। আজ সকাল ১০টা থেকে জেলা পুলিস সুপারের অফিস চত্বর থেকে এই কাজ শুরু হবে। এরপর নপাড়া আবাসন এলাকা ও সেখানকার বাজার, তারপর হেলাবটতলা বাজার, কলোনি মোড়, নবপল্লি ছোটবাজার, ১১ নম্বর রেল গেট ও ডাকবাংলো মোড় সহ ৩৪ নম্বর জাতীয় সড়কে এই কাজ করা হবে। পরদিন যশোর রোড ধরে পুরসভার অফিস চত্বর, হাটখোলা বাজার, কেএনসি রোড, থানা চত্বর, হরিতলা মোড়, বড়বাজার, কাছারি মাঠ বাজার, জেলা পুলিস সুপারের আবাসন হয়ে বারাসত হাসপাতাল চত্বর পর্যন্ত জীবাণুনাশক দিয়ে রাস্তা ধুয়ে দেওয়া হবে। এছাড়া যশোর রোড হয়ে পাইকারি মাছের বাজার, চাঁপাডালি মোড়, টাকি রোড, পরিবহণ নিগমের বাস ডিপো সহ শহরের আরও বিভিন্ন এলাকায় একই কাজ করা হবে।
পুরসভা করোনা মোকাবিলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ নিলেও সাফাই নিয়ে সমস্যা অব্যাহত রয়েছে। পুরসভা সূত্রে জানা গিয়েছে, এই দপ্তরে স্থায়ী ও অস্থায়ী মিলিয়ে মোট প্রায় ৪৫০ কর্মী রয়েছেন। এই কর্মীদের বড় অংশ আসেন বারাসতের ইন্দিরা কলোনি এলাকা থেকে। সেখানে করোনা ধরা পড়ার পর থেকে সাফাইয়ের ব্যবস্থা নড়বড়ে হয়ে যায়। ওই এলাকার ৫০ জনের বেশি সাফাই কর্মী কাজে আসছেন না। এই পরিস্থিতিতে প্রায় ৩০০-র মতো সাফাই কর্মী কাজ করছেন। তাঁদের মধ্যে অনেকেই আবার অনিয়মিত। এর ফলে বিভিন্ন এলাকায় আবর্জনা দিনের পর দিন জমে থাকছে। কবে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হবে, তা কেউই নিশ্চিত করে বলতে পারছে না। এ নিয়ে সাফাই বিভাগের দায়িত্বপ্রাপ্ত প্রাক্তন চেয়ারম্যান-ইন-কাউন্সিল তথা প্রশাসক কমিটির সদস্য তাপস দাশগুপ্ত বুধবার জরুরি বৈঠক করেন।