বাড়তি অর্থ পাওয়ার যোগ রয়েছে। পদোন্নতির পাশাপাশি কর্মস্থান পরিবর্তন হতে পারে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পক্ষে থাকবে। ... বিশদ
প্রসঙ্গত, ওই কর্মীর নামে খড়্গপুর রেল হাসপাতালের একটি প্রেসক্রিপশন রবিবার সকাল থেকে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়। প্রশাসন, স্বাস্থ্যদপ্তর, রেল প্রশাসনের কাছেও ঘনঘন ফোন আসতে থাকে। সারা শহরে রটে যায়, এক রেলকর্মীর করোনা পজেটিভ ধরা পড়েছে। স্বাভাবিকভাবে আতঙ্কও ছড়ায়। যদিও প্রেসক্রিপশনে লেখা আছে, ‘তিনি কোনও আক্রান্ত রোগীর সংস্পর্শে আসেননি’। যেহেতু ‘কভিড-১৯’ কথাটা বড় করে লেখা আছে, তাই কেউ কেউ আর পুরো লেখাটা পড়েননি। লোকের মুখে মুখে আর সোশ্যাল মিডিয়ার ঘাড়ে চেপে সেই গুজবে শহরজুড়ে আতঙ্কের পরিবেশ তৈরি হয়।
প্রেসক্রিপশনে দেখা যাচ্ছে, ওই কর্মী গত ২৮ মার্চ রেল হাসপাতালে চিকিৎসা করাতে যান। সেখানে তিনি একাই গিয়েছিলেন। একদিন বাদে রবিবার সকাল থেকে সেই প্রিসক্রিপশন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায়। ওই কর্মীর কাছে সোমবার এব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে তিনি বলেন, রেল হাসপাতালে আমি ডাক্তার দেখিয়েছি। সেখান থেকেই সব জানতে পারবেন। আমি এখন হোম কোয়ারেন্টাইনে আছি। কিছু বলতে পারব না।
রেল সূত্রে জানা গিয়েছে, ওই কর্মীকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তদন্ত করে দেখা হবে কীভাবে ওই প্রেসক্রিপশন সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হল। এক আধিকরিক বলেন, ওঁর প্রেসক্রিপশন অন্য কারও পক্ষে ভাইরাল করা তো সম্ভব নয়। তদন্তে সবদিক খতিয়ে দেখা হবে।