বাড়তি অর্থ পাওয়ার যোগ রয়েছে। পদোন্নতির পাশাপাশি কর্মস্থান পরিবর্তন হতে পারে। উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ পক্ষে থাকবে। ... বিশদ
কয়েকদিন আগেও মিমুলের পক্ষ থেকে গোটা জেলায় প্রতিদিন ৩২ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করা হতো। গ্রামে গ্রামে সমিতির মাধ্যমে দু’বার দুধ সংগ্রহ করা হতো। ৩২ হাজার লিটারের মধ্যে ২৫-২৬ হাজার লিটার দুধ মাদার ডেয়ারিকে সরবরাহ করা হতো। বাকি ৬০০০ লিটার দুধে প্যাড়া, ঘি, পনির এবং দই তৈরি করা হতো। জেলার মেদিনীপুর, খড়্গপুর শহর ছাড়াও ডেবরা, ক্ষীরপাই, ঘাটাল মিলিয়ে ১৮টি আউটলেট থেকে মিমুলের তৈরি বিভিন্ন প্রোডাক্ট বিক্রি করা হতো। করোনা আতঙ্ক শুরু হওয়ার পর থেকে দুধের প্যাকেট সহ অন্যান্য প্রোডাক্টের চাহিদা কমতে থাকে। লকডাউনের পর দুধের আউটলেট বন্ধ রাখার কোনও নিষেধাজ্ঞা নেই। কিন্তু, সরবরাহ সমস্যা এবং চাহিদা কমে যাওয়ায় একাধিক আউটলেট বন্ধ হয়ে গিয়েছে। লকডাউনের পর কর্তৃপক্ষ বিকেলের দুধ সংগ্রহ বাতিল করে দেয়। আপাতত সকালের দুধ সংগ্রহ করা চলছে।
এখন প্রতিদিন ২৩ হাজার লিটার দুধ সংগ্রহ করা হচ্ছে। তারমধ্যে ২১ হাজার লিটার দুধ মাদার ডেয়ারিকে প্রতিদিন সরবরাহ করা হচ্ছে। আর বাকি ২০০০ লিটার দুধে ঘি আর দই তৈরি করা হচ্ছে। মিমুলের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মলয়কুমার দাস বলেন, করোনা আতঙ্ক শুরু হওয়ার পর থেকে দুধ সহ বিভিন্ন প্রোডাক্টের চাহিদা কমতে শুরু করে। লকডাউনের পর সমস্যা অনেকটাই বেড়ে যায়। দুধ সংগ্রহ অনেকটাই কমে গিয়েছে। বিভিন্ন প্রোডাক্ট তৈরি বন্ধ রাখা হয়েছে। গোটা জেলায় আমাদের ১৮টি আউটলেট ছিল। এখন শুধু মেদিনীপুর, খড়্গপুর সহ শহরের ছ’টি আউটলেট খোলা রয়েছে। বাকি সব আউটলেট বন্ধ রয়েছে।