পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
মেডিক্যাল সূত্রে জানা গিয়েছে, জখম ওই রোগীর নাম শিশির মণ্ডল। বয়স ২৫ বছর। তাঁর বাড়ি হবিবপুর ব্লকের কালীপুকুর এলাকায়। পথ দুর্ঘটনায় জখম শিশিরকে শুক্রবার নিয়ে যাওয়া হয় মালদহ মেডিক্যালে। এমারজেন্সি বিভাগে প্রাথমিক চিকিৎসার পর তাঁকে ভর্তির পরামর্শ দেন কর্তব্যরত চিকিৎসক। কিন্তু রোগীকে ওয়ার্ডে নিয়ে যাওয়ার জন্য স্ট্রেচার মেলেনি বলে অভিযোগ পরিজনদের। চিকিৎসায় দেরি হয়ে যাওয়ার আশঙ্কায় কাঁধে চাপিয়ে ওই রোগীকে নিয়ে নির্দিষ্ট ওয়ার্ডের দিকে রওনা হন তাঁর এক নিকটাত্মীয়। জখম এক রোগীকে পিঠে নিয়ে তাঁর আত্মীয়কে হাঁটতে দেখে থমকে যান মেডিক্যাল চত্বরে উপস্থিত অনেকেই। এরপরই এই অমানবিক ঘটনায় ক্ষোভ প্রকাশ করেন তাঁরা। উঠে আসে নভেম্বর মাসে বামনগোলা ব্লকের মালডাঙা গ্রামের ঘটনার কথাও।
তবে বিষয়টিকে অনভিপ্রেত বলেছেন মালদহ মেডিক্যালের উপাধ্যক্ষ তথা সুপার প্রসেনজিৎ বর। তিনি বলেন, এমন ঘটনা বাঞ্ছনীয় নয়। এমারজেন্সিতে পর্যাপ্ত সংখ্যক স্ট্রেচার থাকে রোগীদের বহন করার জন্য। বেশ কয়েকজন জিডিএ’ও (জেনারেল ডিউটি অ্যাসিস্ট্যান্ট) থাকেন। তারপরেও এই ধরনের ঘটনা কেন ঘটল, আমরা খতিয়ে দেখছি। একজন সহকারী সুপারকে পুরো বিষয়টি খোঁজ নিয়ে দেখতে বলা হয়েছে।
তবে অনেক রোগীর পরিবারের অভিযোগ, এমারজেন্সিতে যে স্ট্রেচারগুলি থাকে সেগুলির বেশকিছু অপরিচ্ছন্ন। জিডিএ’দেরও সব সময় দেখা পাওয়া যায় না। বিষয়টি নিয়ে মেডিক্যাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিক।