শত্রুরা পরাভূত হবে। কর্মে পরিবর্তনের সম্ভাবনা। স্থাবর ও অস্থাবর সম্পদের জন্য ব্যয়-বৃদ্ধির যোগ আছে। কোনও ... বিশদ
কয়েক বছর আগে দিনহাটায় একটি খুনের ঘটনায় অভিযুক্ত এক পরিচারিকাকে রায়গঞ্জ থেকে পুলিস গ্রেপ্তার করে। ওই ঘটনার একটি খবর নিয়ে ফেসবুকে পোস্ট করেন বিধায়কের দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক সঙ্গী তৃণমূল নেতা বিশু ধর। সেখানে তিনি দিনহাটা পুলিসের ভূয়সী প্রশংসা করেন। আর সেই প্রসঙ্গ টেনে উদয়নবাবু কার্যত দিনহাটায় পুলিসের সঙ্গে বিজেপির সম্পর্ক নিয়ে একধিক প্রশ্ন তুলে তোপ দাগেন। বিধায়কের ওই পোস্টের পরেই রাজনৈতিক মহলে তো বটেই পুলিস প্রশাসনের মধ্যেও জোর চর্চা শুরু হয়েছে। খোদ মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে স্বরাষ্ট্র দপ্তর। সেই পুলিসের বিশ্বাস যোগ্যতা নিয়েই প্রশ্ন তুলে দিলেন দলেরই বিধায়ক উদয়নবাবু। তাতেই শোরগোল পড়ে গিয়েছে জেলার রাজনৈতিক মহলে।
উদয়নবাবু নিজের ফেসবুক পোস্টে লেখেন, বন্ধু বিশুর কাছে কিছু প্রশ্ন তুলে ধরছি আশা করছি উত্তর পাব। ও কী মনে করে ওই মহিলা বা তার কোনও আত্মীয় বিজেপি কর্মকর্তা হলে দিনহাটা থানা এই তৎপরতা দেখাত কি? তাই যদি হবে ভেটাগুড়িতে পুলিসের গাড়িতে যারা বোমা ছুঁড়েছিল তারা কেউ কেন গ্রেপ্তার হল না? দিনহাটা থানায় যারা পাথর ছুঁড়েছিল সিসিটিভি ক্যামেরার ফুটেজে সেই ছবি থাকা সত্ত্বেও এখন পর্যন্ত কাউকে ধরা গেল না কেন?
দিনহাটার বিজেপি নেতা দীপ্তিমান সেনগুপ্ত বলেন, তাঁর পোস্টে স্পষ্ট মুখ্যমন্ত্রীর কথায় আর এসপিরা চলছে না। অথবা এসপিদের কথাতেও থানা চলছে না, চলছে বিজেপি নেতাদের কথায়। এতেই স্পষ্ট তৃণমূল ২১ সালের বিধানসভা নির্বাচনের আগেই ময়দান ছেড়ে দিচ্ছে। আর তাই হতাশা থেকে এমন সব পোস্ট করছেন। যদিও এনিয়ে কোনও মন্তব্য করতে চাননি দিনহাটা থানার আইসি সঞ্জয় দত্ত।