কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
শুক্রবার বিকেলে উত্তরাখণ্ডের সংশ্লিষ্ট বাগেশ্বর জেলার স্থানীয় প্রশাসনের তরফে জানানো হয়েছিল, পাঁচজন পর্বতারোহীর দেহ উদ্ধার হয়েছে। এদিন সকালে ভুল স্বীকার করেছে তারা। একটি পর্বতারোহী সংস্থা সেখানকার প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে জানতে পারে, শনিবার সকাল থেকে হেলিকপ্টারের মাধ্যমে উদ্ধারকারী দল চারবার চেষ্টা চালালেও খারাপ আবহাওয়া ও কম দৃশ্যমানতার জেরে কারও খোঁজ মেলেনি। অন্যদিকে, শুক্রবার রওনা হয়ে যাওয়া এসডিআরএফের পদাতিক উদ্ধারকারী দলটি এদিন দুপুরের মধ্যেই সম্ভাব্য ঘটনাস্থল দেবীকুণ্ডের কাছাকাছি পৌঁছে গিয়েছে। বাগেশ্বরের পুলিস সুপার অমিত শ্রীবাস্তব জানান, ‘রবিবার সকালে ফের হেলিকপ্টারের সাহায্যে উদ্ধারের চেষ্টা চালানো হবে। আরও একটি পদাতিক দল এগচ্ছে দেবীকুণ্ডের দিকে। তবে রাত পর্যন্ত কোনও নতুন খবর পাওয়া যায়নি।’
গত ১০ অক্টোবর ঠাকুরপুকুরের সাধন বসাক, রানাঘাটের প্রতিম রায়, বাগনানের সরিৎশেখর দাস, চন্দ্রশেখর দাস এবং সাগর দে কানাকাটা পাসের উদ্দেশে ট্রেনে রওনা হন। শনিবারই তাঁদের ঘরে ফেরার কথা ছিল। জানা গিয়েছে, ১৪ অক্টোবর কাঁঠালিয়া বেসক্যাম্প থেকে এক গাইড, চারজন মালবাহক সহ তাঁরা অভিযান শুরু করেন। তারপর থেকে তাঁদের কারও সঙ্গে যোগাযোগ করা যায়নি। সাগরবাবুর বাবা সলিল দে বলেন, ‘১০ বছর ধরে সাগর ট্রেকিং করতে যাচ্ছে। এবার প্রথমে ৮ অক্টোবর যাওয়ার দিন স্থির হলেও পরে তা পিছিয়ে ১০ অক্টোবর করে ওরা। ১১ অক্টোবর ছেলে খারাকিয়া থেকে ফোন করে জানিয়েছিল, তারা ভালোভাবে পৌঁছেছে। তারপর থেকে আর কোনও কথা হয়নি।’