বিদ্যার্থীদের কোনও বৃত্তিমূলক পরীক্ষায় ভালো ফল করবে। বিবাহ প্রার্থীদের এখন ভালো সময়। ভাই ও বোনদের ... বিশদ
রেলমন্ত্রকের এই নির্দেশিকাকে কেন্দ্র করে বিতর্কেরও সৃষ্টি হয়েছে। প্রশ্ন উঠেছে, করোনা আবহে চলন্ত ট্রেনে যদি বেডরোল, লিনেন দেওয়া রেল বন্ধ করে দেয়, তাহলে তারাই আবার সেগুলির বিক্রির ব্যবস্থা করছে কেন? ‘রেগুলার’ ট্রেন পরিষেবা বন্ধ রেখে ধাপে ধাপে যাত্রীবাহী স্পেশাল ট্রেন চালুর ঘোষণার সময়েই রেল বোর্ড জানিয়েছিল, করোনা পরিস্থিতির কথা মাথায় রেখে যেমন ট্রেনে খাবার দেওয়া হবে না, তেমনই সরবরাহ করা হবে না বেডরোল, লিনেন। থাকবে না পর্দাও। বরং পানীয় জল, খাবার থেকে শুরু করে চাদর, বালিশ, কম্বল বাড়ি থেকে নিয়ে যাওয়ার জন্যই যাত্রীদের পরামর্শ দিয়েছিল রেলমন্ত্রক। সেইমতোই পদক্ষেপ করতে হচ্ছে সাধারণ যাত্রীদের।
এ ব্যাপারে রেলমন্ত্রকের এক আধিকারিক বলেছেন, ‘এর মধ্যে কোনও বিতর্কের ব্যাপার নেই। আমরা বাড়ি থেকে যাত্রীদের বেডরোল কিংবা লিনেন নিয়ে আসার পরামর্শ দিলেও অনেক সময় যাত্রীরা তা ভুলে যান। ফলে ট্রেনে উঠে তাঁরা সমস্যায় পড়েন। বিশেষ করে এসি কোচে গায়ের চাদর না থাকলে ভোগান্তি হতে বাধ্য। এবার থেকে স্টেশনের স্টলগুলিতে এগুলো পাওয়া গেলে আর অসুবিধায় পড়তে হবে না। প্রয়োজনমতো কিনে নিতে পারবেন।’ সংশ্লিষ্ট নির্দেশিকায় বলা হয়েছে, বর্তমান পরিস্থিতিতে সফররত যাত্রীদের সুরক্ষাই সবথেকে বড় ইস্যু। তা মাথায় রেখেই এহেন সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।