পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
পুলিস সূত্রে জানা গিয়েছে, দীর্ঘদিন ধরেই ওই এলাকায় দুই গোষ্ঠীর মধ্যে বিবাদ চলছে। একাধিকবার দু’পক্ষ সংঘর্ষেও লিপ্ত হয়। গতবছর পুজোর আগে এক গোষ্ঠীর হাতে আক্রান্ত হন অন্যগোষ্ঠীর নেতা। আশঙ্কাজনক অবস্থায় তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। এখনও সেই হাসপাতালেই চিকিৎসাধীন তিনি। এরপর বিভিন্ন সময়ে দুই গোষ্ঠীর মধ্যে অশান্তি হয়েছে ওই এলাকায়। শুক্রবারও একই কারণে সমস্যার সূত্রপাত। সেই সময় কালীতলায় জাতীয় সড়কের ধারে একটি দোকানে চড়াও হয় এক গোষ্ঠীর প্রায় জনা দশেক লোক। অভিযোগ, বিনা কারণে দোকান মালিক অমিয় নস্করকে বেধড়ক মারধর করা হয়। আক্রান্ত হন তাঁর ছেলে এবং স্ত্রীও। পাশাপাশি তাঁদের দোকানেও ভাঙচুর চালানো হয় বলে অভিযোগ।
বিষয়টি নিয়ে আক্রান্ত দোকানদার অমিয় নস্করের বড় ছেলে বিশ্বজিৎ নস্কর বলেন, দুই গোষ্ঠীই শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেসের। একপক্ষ এসে আমাদের মারধর করে এবং দোকানে ভাঙচুর করে। আমরা রাজনীতির মধ্যে থাকি না। আমার বাবাকে বেধড়ক মারধর করা হয়েছে। কেন এবং কী কারণে আমাদের সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটল, তা জানি না। ছোট ছেলে অভিজিৎ নস্কর বলেন, কয়েকদিন আগে আমার বাবা ব্রেন স্ট্রোক থেকে সুস্থ হয়েছেন। তারপরও তাঁকে এভাবে মারধর করা হল। অথচ আমরা কারও সাতে-পাঁচে থাকি না।
এদিকে, ঘটনা উপলক্ষে নিশ্চিন্দা থানার পুলিস খতিয়ে দেখছে এলাকার সিসি ক্যামেরার ফুটেজ। তবে এই ঘটনায় শনিবার পর্যন্ত কেউ আটক বা গ্রেপ্তার হয়নি। বিষয়টি নিয়ে পুলিসি নিষ্ক্রিয়তার অভিযোগ তুলেছে আক্রান্তের পরিবার।