কর্মের প্রসার ও উন্নতি হবে। ব্যবসায়ীদের দিনটি অনুকূল। অর্থকড়ি প্রাপ্তি যোগ শুভ। অর্থ সঞ্চয় বাড়বে ... বিশদ
ম্যাচের ফল কী হবে, তা নিয়েও জল্পনা তুঙ্গে। তবে পরিসংখ্যানের দিকে চোখ বোলালে দেখা যাবে, সবদিক থেকেই এগিয়ে টিম ইন্ডিয়া। বিশ্বকাপের মঞ্চে ১২ বার মুখোমুখি হয়েছে দুই দল। প্রতিটি ম্যাচেই জিতেছে ভারত। হারের গ্লানি নিয়ে ড্রেসিং-রুম কিংবা ডাগ-আউটে ফিরতে হয়েছে পাকিস্তানকে। ১২-০, শুধু সংখ্যাতত্ত্বের নিরিখে বিচার করলে ভুল হবে। এটা যেন ভারতীয় ক্রিকেটের শৌর্যের প্রতীক, যা প্রতি মুহূর্তে গর্বিত করে আসমুদ্রহিমাচলকে। ২০০৭ সাল পাকিস্তানকে হারিয়েই প্রথমবার টি-২০ বিশ্বকাপ জিতেছিল টিম ইন্ডিয়া। তারপর কেটে গিয়েছে চৌদ্দটা বছর। ফের বিশ্বসেরা হওয়ার হাতছানি রয়েছে টিম ইন্ডিয়ার সামনে।
পাকিস্তান ১২ জন ক্রিকেটারের নাম ঘোষণা করে দিলেও, ভারত সে পথে হাঁটেনি। আসলে মিডল অর্ডার নিয়ে এখনও দড়ি টানাটানি চলছে। স্পিনার বাছতেও সমস্যা হচ্ছে ভারতীয় টিম ম্যানেজমেন্টের। রবীন্দ্র জাদেজা ও বরুণ চক্রবর্তীকে খেলানোর সম্ভাবনা বেশি হলেও, প্রস্তুতি ম্যাচে ভালো বল করেছেন রবিচন্দ্রন অশ্বিনও। ছন্দে আছেন রাহুল চাহারও। ওপেনিং জুটিতে রোহিত শর্মার সঙ্গী সম্ভবত লোকেশ রাহুল। তিন নম্বরে বিরাট কোহলির জায়গা পাকা। চার নম্বরে সূর্যকুমার যাদব ও ঈশান কিষাণের মধ্যে লড়াই। উইকেটরক্ষক ঋষভ পন্থ মিডল অর্ডারে বড় ভরসা। ছ’নম্বরে ভাবা হচ্ছে হার্দিক পান্ডিয়াকে। যদিও তিনি বল করতে পারবেন কিনা তা স্পষ্ট নয়। পাকিস্তানের ব্যাটিংয়ে বড় ভরসা বাবর আজম। বোলিংয়ে নজর থাকবে শাহিন আফ্রিদির দিকে।
অধিনায়ক হিসেবে ভারতকে বহু সাফল্য এনে দিয়েছেন বিরাট। তবে ঝুলিতে নেই আইসিসি’র কোনও ট্রফি। আগেই জানিয়ে দিয়েছেন, এবারের টি-২০ বিশ্বকাপ খেলেই তিনি কুড়ির ফরম্যাট থেকে সরে দাঁড়াবেন। তাই কাপ জিততে মরিয়া কোহলিও। সেই সঙ্গে মহেন্দ্র সিং ধোনিকে মেন্টর করে মাস্ট্রারস্ট্রোক দিয়েছে বিসিসিআই। এই যুগলবন্দি ভারতের কাপ খরা কাটাতে পারে কি না, সেটাই দেখার।