গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
ঈশান পোড়েল ভারতীয় ‘এ’ দলের হয়ে নিউজিল্যান্ড সফরে গিয়েছেন। ‘সাসপেন্ড’ অশোক দিন্দা। পেস আক্রমণের দুর্বলতা ঢাকতে হায়দরাবাদ ম্যাচটি টার্নিং ট্র্যাকে খেলার জন্য কল্যাণীকে বেছে নিয়েছে বাংলার টিম ম্যানেজমেন্ট। কিন্তু বিদর্ভের বিরুদ্ধে জামতা স্টেডিয়ামে স্পিন সহায়ক উইকেটে তাহলে বাংলার ব্যাটিং বিপর্যয় হল কেন, তা নিয়েও উঠছে প্রশ্ন। দ্বিতীয় ইনিংসে ৯৯ রানে অল-আউট হয়ে গিয়েছিলেন অভিমন্যু ঈশ্বরণরা। সিএবি’র এক শীর্ষকর্তা জানিয়েছেন, ‘একশো রানও আমরা তুলতে পারছি না। এর থেকে লজ্জা আর কী হতে পারে? বিদর্ভের ব্যাটসম্যানদের বিরুদ্ধে আমাদের স্পিনাররা কিছু করতে পারল না কেন? বোলিং কোচ কী করছিলেন? এখন হায়দরাবাদ ম্যাচটা জেতা খুবই জরুরি। কল্যাণীর পিচে স্পিনাররা সুবিধা পাবেন। সেক্ষেত্রে বোলিং কোচের থেকে স্পিন পরামর্শদাতা উৎপল চ্যাটার্জির ভূমিকা অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ হবে বলেই আমাদের মনে হয়েছে। তাই এই ম্যাচে বোলিং কোচকে সরিয়ে উৎপলকে আনা হয়েছে। দেখা যাক কী হয়!’ অনেকে বলছেন, অশোক দিন্দা-রণদেব বসুর ঝামেলা দলের উপর প্রভাব ফেলেছে। সিএবি’র এক কর্তাও সেটে মেনে নিয়ে বললেন, ‘বোলিং কোচের অভিযোগের ভিত্তিতেই দিন্দাকে বাদ দেওয়া হয়েছিল। আমরা ভেবেছিলাম, তাতে ড্রেসিং-রুমে সুস্থ পরিবেশ তৈরি হবে। কিন্তু ওই ঝামেলার পর থেকে বাংলার পারফরম্যান্স অবনতি হয়েছে। দিন্দার মতো ক্রিকেটারকে আর একটা ঘটনার জন্য ম্যাচের পর ম্যাচ বসিয়ে রাখা সম্ভব নয়। আশা করছি, দিন্দাকে খুব তাড়াতাড়ি বাংলার জার্সি গায়ে দেখা যাবে।’
এদিকে, মঙ্গলবার হায়দরাবাদ ম্যাচের জন্য বাংলা দল ঘোষণা হল। লোয়ার অর্ডার শক্তিশালী করার জন্য ঋত্বিক চ্যাটার্জিকে ফেরানো হয়েছে। কাজী জুনেইদ সফি ও নীলকণ্ঠ দাসও রয়েছেন ১৫ সদস্যের দলে।