পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
আবহাওয়া দপ্তর জানিয়েছে, রবিবার রাতে সর্বোচ্চ ৮০ কিমি গতিবেগে ঘূর্ণিঝড় বয়ে যেতে পারে। বজ্রপাত সহ ভারী বৃষ্টি হতে পারে। ঝড় বৃষ্টির সময় নদী পারাপার ও মাছ ধরতে না যাওয়ার জন্য প্রশাসনের তরফে নির্দেশিকা জারি করা হয়েছে। ঝড়ের সময় সাধারণ মানুষকে ঘরে থাকতে বলা হয়েছে। আরামবাগের এসডিও সুভাষিণী ই বলেন, রেমাল ঝড় নিয়ে গত শুক্রবার জেলাস্তরে বৈঠক হয়েছে।
মহকুমাস্তরে এদিন আমরা বৈঠক করেছি। ফেরিঘাটে নৌকা পারাপার ও মাছ ধরতে যাতে কেউ না যায় তারজন্য সতর্ক করা হচ্ছে। পূর্তদপ্তরকে জেসিবি, প্রয়োজনীয় যন্ত্রাংশ নিয়ে প্রস্তুত থাকতে বলা হয়েছে। কোথাও গাছ ভেঙে পড়লে বা বাড়িঘর ধসে পড়লে সঙ্গে সঙ্গে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়া হবে। বিদ্যুৎ দপ্তরের মোবাইল টিম প্রস্তুত আছে। স্বাস্থ্যদপ্তর অ্যাম্বুলেন্স ও প্রয়োজনীয় ওষুধপত্র নিয়ে প্রস্তুত থাকছে। মহকুমা প্রশাসনিক ভবন ও ব্লক অফিসগুলিতে কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। সাধারণ মানুষ ফোন করলে সঙ্গে সঙ্গে পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
খানাকুল-২ বিডিও মধুমিতা ঘোষ বলেন, ঝড়ের সময় নদীগুলিতে নৌকায় পারাপার ও মাছ ধরার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা জারি হয়েছে। বিডিও অফিসে ইতিমধ্যেই কন্ট্রোল রুম খোলা হয়েছে। পঞ্চায়েতগুলিকে এলাকায় ঝড় নিয়ে সতর্কতামূলক প্রচারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
আরামবাগের বাতানল পঞ্চায়েতের প্রধান দিলীপ রায় বলেন, রেমাল ঝড় নিয়ে এলাকায় মাইকিং করা হচ্ছে। ঝড়ের সময় খুব প্রয়োজনীয় কাজ ছাড়া বাইরে না বেরনোর জন্য বলা হচ্ছে। অত্যাবশ্যকীয় সামগ্ৰী, খাদ্য, পোশাক, ওষুধ ও পানীয় জল মজুত করে রাখার জন্য বলা হচ্ছে। প্রয়োজন হলে কন্ট্রোল রুমের সঙ্গে দ্রুত যোগাযোগ করতে হবে।