পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
জেডিএসের সাংসদ প্রোজ্জ্বলের বিরুদ্ধে অভিযোগ, একাধিক মহিলার উপর যৌন নির্যাতন চালিয়েছেন তিনি। পাশাপাশি ওই মহিলাদের অশ্লীল ভিডিও রেকর্ড করেছিলেন। গত এপ্রিলে সেই ভিডিও ফাঁস হওয়ার পরই দেশ ছেড়েছেন প্রোজ্জ্বল। তাঁর ঠাকুরদা তথা প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী এইচ ডি দেবেগৌড়া, কুমারস্বামী প্রোজ্জ্বলকে একাধিকবার দেশে ফেরার জন্য অনুরোধ করেছেন। সম্প্রতি সিদ্ধারামাইয়া দাবি করেছিলেন, প্রোজ্জ্বলের দেশ ছাড়ার বিষয়টি পরিবারের সদস্যরা জানতেন। তারই সমালোচনা করতে গিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর মৃত ছেলের প্রসঙ্গ টেনে এনেছেন কুমারস্বামী।
তাঁর দাবি, রাকেশের মৃত্যুকে ধামাচাপা দেওয়া হয়েছে। রাকেশ কোন অনুষ্ঠানের জন্য বিদেশে গিয়েছিলেন ও তার জন্য রাকেশ তাঁর বাবার কাছে অনুমতি নিয়েছিলেন কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন কুমারস্বামী। কারা রাকেশের সঙ্গে ছিলেন সেই প্রশ্নও তোলেন জেডিএস নেতা। প্রোজ্জ্বলের অশ্লীল ভিডিও ব্যবহার করে তাঁদের পরিবারকে রাজনৈতিকভাবে শেষ করার চক্রান্ত করা হচ্ছে বলে দাবি কুমারস্বামীর।
যদিও এর পাল্টা জবাব দিয়েছেন সিদ্ধারামাইয়া। তিনি জানিয়েছেন, তাঁর ছেলের মৃত্যুর সঙ্গে প্রোজ্জ্বলের ঘটনার কোনও সম্পর্ক নেই। প্রোজ্জলকে সরাসরি ‘ধর্ষক’ বলেও দাবি করেছেন মুখ্যমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমি বলিনি যে, কোনও নির্যাতিতার মুখ না ঢেকে ভিডিও ছড়িয়ে দেওয়া অপরাধ নয়। কিন্তু কুমারস্বামী বলছেন, আমার ছেলের মৃত্যুর ঘটনা প্রোজ্জ্বলের বিরুদ্ধে ধর্ষণের অভিযোগের থেকেও বড়ো। আমি জানতে চাই কোন আইনে রাকেশের মৃত্যু একটি অপরাধ?’ আট বছর পর তাঁর ছেলের মৃত্যু প্রসঙ্গ টেনে আনা বোকামি বলেও দাবি সিদ্ধারামাইয়ার।