অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
যদিও এইসব অভিযোগ অস্বীকার করেছে রেলমন্ত্রক। অন্য উপায় না দেখে এবার ট্রেন লেটের জন্য সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলির উপর দায় চাপানো শুরু করেছে মন্ত্রক। গতকালই সংবাদসংস্থাকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে রেলমন্ত্রী পীযূষ গোয়েল জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ ভিত্তিহীন খবর ছড়ানো হচ্ছে। কিছু ক্ষেত্রে ট্রেন চলাচলে দেরি হচ্ছে ঠিকই, কিন্তু তার জন্য রেলমন্ত্রক দায়ী নয়। সংশ্লিষ্ট রাজ্য সরকারগুলি ঠিকমতো ব্যবস্থা করতে পারছে না। অনেক সময় ট্রেন প্রস্তুত থাকলেও যাত্রীর অভাবে তা সময়ে চলতে পারছে না। একের পর এক ট্যুইটে বিশেষ করে মহারাষ্ট্র সরকারকে এ ব্যাপারে কাঠগড়ায় তুলেছেন রেলমন্ত্রী। রেলমন্ত্রকের এগজিকিউটিভ ডিরেক্টর (ইনফর্মেশন অ্যান্ড পাবলিসিটি) রাজেশ ডি বাজপেয়ি বলেছেন, গত তিন দিনে কোনও শ্রমিক স্পেশাল ট্রেনের রুট পরিবর্তিত (ডাইভার্সন) হয়নি। পূর্ব নির্ধারিত রুটেই ট্রেনগুলি চলাচল করছে। অর্থাৎ, অব্যবস্থার অভিযোগ মানতে নারাজ রেলমন্ত্রক।