অত্যাধিক পরিশ্রমে শারীরিক দুর্বলতা। বাহন বিষয়ে সতর্কতা প্রয়োজন। সন্তানের বিদ্যা শিক্ষায় অগ্রগতি বিষয়ে সংশয় বৃদ্ধি। ... বিশদ
কেরলের অর্থমন্ত্রী থমাস আইজ্যাক অভিযোগ করেছেন, এখন ভারতীয় রেল সংক্রমণ ছড়ানোর গুরুদায়িত্ব পালন করছে। মঙ্গলবার কেরলে নতুন করে ৬৭ জনের শরীরে করোনা ধরা পড়েছে। তার মধ্যে ২৭ জন অনাবাসী ভারতীয়। ৩৩ জন অন্য রাজ্য থেকে ফিরেছেন। বাকি সাতজন এঁদের সংস্পর্শে এসে আক্রান্ত হয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী বিজয়নের বক্তব্য, ঘরের মানুষরা ঘরে ফিরছেন, তা নিয়ে সরকারের কোনও আপত্তি নেই। কিন্তু কারা ফিরছেন, তাঁদের স্বাস্থ্য কেমন আছে, এই সংক্রান্ত কোনও তথ্য কেন্দ্র থেকে জানানো হচ্ছে না। এর জেরে রাজ্যের করোনা প্রতিরোধী কর্মসূচি ধাক্কা খাওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে। যেমন, মুম্বই থেকে একটি ট্রেন এসেছে, যার সম্পর্কে কোনও তথ্য তাঁদের কাছে ছিল না। নতুন করে করোনা সংক্রমণ রুখতে রাজ্যজুড়ে নজরদারি চালানো হচ্ছে। কিন্তু, রেল মন্ত্রকের ভূমিকায় সবটাই ব্যর্থ হওয়ার মুখে। তাই বাধ্য হয়েই তিনি বিষয়টি প্রধানমন্ত্রীকে জানিয়েছেন। মুখ্যমন্ত্রী আরও বলেছেন, যাঁরা ফিরছেন, তাঁদের সম্পর্কে আগাম তথ্য হাতে পেলে স্ক্রিনিংয়ের পাশাপাশি কোয়ারেন্টাইনের ব্যবস্থা করা সম্ভব।
এদিকে, করোনা সংক্রমণ লাফিয়ে লাফিয়ে বেড়ে চলায় মহারাষ্ট্রে রাজনৈতিক অস্থিরতা দেখা দিয়েছে। প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী তথা বিরোধী দলনেতা দেবেন্দ্র ফড়নবিশ প্রতিদিন করোনা মোকাবিলায় রাজ্যের ব্যর্থতার অভিযোগ তুলে সরব হচ্ছেন। এই পরিস্থিতিতে শ্রমিক স্পেশাল ট্রেন নিয়ে কেন্দ্রের সঙ্গে রীতিমতো বাগযুদ্ধে জড়িয়েছে উদ্ধব থ্যাকারের সরকার।