পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
বুধবার রাতে ওই প্রৌঢ়ার খুনের ঘটনার পরই এক ‘মেজো কর্তার’ নির্দেশে হাঙ্গামার ব্লু-প্রিন্ট তৈরি হয়ে যায়। ভোরের আলো ফুটতেই বাছাই করে স্থানীয় তৃণমূল কর্মীদের বাড়িঘর, দোকানপাটে হামলা চলে। লুটপাটের পর আগুনও ধরানো হয়। ঘরছাড়া করা হয় তৃণমূলের কর্মী-সমর্থকদের। থানায় চড়াও হয়ে পুলিসকে ধমকে-চমকে এফআইআর করা হয় তৃণমূল নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে। এই পর্বেই সোনাচূড়ার পাশাপাশি কালীচরণপুর এলাকার একটি ভিডিও সামনে এসেছে। আজ, শনিবার ভোট দিতে বের হলে পরিণতি যে ভয়ঙ্কর হবে, বিজেপির এহেন হুমকি-বার্তার ভিডিও (যাচাই করেনি বর্তমান) এক্স-হ্যান্ডেলে পোস্ট করে নির্বাচন কমিশনের দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন তৃণমূল নেতা কুণাল ঘোষ।
পুলিস জানিয়েছে, রথীবালা আড়ি ও তাঁর ছেলে সঞ্জয় সুদের কারবার করেন। একসময়ে সক্রিয়ভাবে পার্টি করলেও, ইদানীং সঞ্জয় নিষ্ক্রিয়ই ছিলেন। বিজেপির স্থানীয় এক পঞ্চায়েত সদস্য বেশ কিছু টাকা ধার নিয়েছিলেন সঞ্জয়ের থেকে। বুধবার রাতে এলাকায় পিকনিকের আয়োজন করেছিলেন ওই পঞ্চায়েত সদস্য। সেখানে সঞ্জয়কে আমন্ত্রণ জানানো হলেও তিনি যাননি। বরং বকেয়া টাকা চাওয়ায় বিজেপির ওই পঞ্চায়েত সদস্য তাঁকে হুমকি দেন, পরিণতি ভয়ঙ্কর হবে। পিকনিক শেষ হতেই ওই পঞ্চায়েত সদস্য দলবল নিয়ে হামলা চালান সঞ্জয়ের বাড়িতে। ছেলেকে তুলে নিয়ে যাওয়ার সময় বাধা দিলে রথীবালাদেবী আক্রান্ত হন। পরে মৃত্যু হয় তাঁর। যদিও বিজেপির জেলা সাধারণ সম্পাদক মেঘনাদ পাল বলেন, এটা তৃণমূলের সাজানো চিত্রনাট্য। পুলিসকে দিয়ে বলানো হচ্ছে।