গুরুজনের চিকিৎসায় বহু ব্যয়। ক্রোধ দমন করা উচিত। নানাভাবে অর্থ আগমনের সুযোগ। সহকর্মীদের সঙ্গে ঝগড়ায় ... বিশদ
তা থেকেই স্পষ্ট, ফের আরও একবারের জন্য বঙ্গ বিজেপি’র দায়িত্ব মেদিনীপুরের বিজেপি সাংসদের ঘাড়েই পড়তে চলেছে। উল্লেখ্য, ২০১৫ সালে রাষ্ট্রীয় স্বয়ংসেবক সঙ্ঘ (আরএসএস) থেকে সরাসরি বিজেপিতে যোগ দিয়েই রাজ্য সভাপতি হন দিলীপবাবু। তারপর ২০১৬ সালে বিধানসভা নির্বাচনে খড়্গপুর থেকে নির্বাচিত হন তিনি। দিলীপবাবুর আমলে রাজ্যে বিজেপি’র সার্বিক বৃদ্ধির গ্রাফ ক্রমেই বাড়তে থাকে। ২০১৮ সালের পঞ্চায়েত নির্বাচনে রাজ্য বিজেপি’র ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি আসন জয়লাভ করে গেরুয়া পার্টি। যার প্রভাব সরাসরি পড়ে ২০১৯ সালের লোকসভা নির্বাচনে। ওই নির্বাচনে অনন্য নজির গড়ে পশ্চিমবঙ্গে বিজেপি ১৮টি আসন লাভ করে। সেখানে দিলীপ ঘোষ নিজে মেদিনীপুর কেন্দ্র থেকে ফের জয়লাভ করে লোকসভার সদস্য মনোনীত হন। কেন্দ্রীয় বিজেপি সূত্রের দাবি, বঙ্গ বিজেপির পারফরম্যান্সে যারপরনাই খুশি মোদি-অমিত শাহরা। তার উপর আরএসএস-এর পূর্ণ সমর্থন দিলীপ ঘোষের কাছে বাড়তি পাওনা। তাই বিকল্প কোনও মুখের কথা চিন্তা না করেই দিলীপ ঘোষকে ফের একবার রাজ্য বিজেপির সভাপতি হিসেবে বেছে নিতে চলেছে কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। এ বিষয়ে দিলীপ ঘোষের প্রতিক্রিয়া, সভাপতি পদে আমি মনোনয়ন জমা দিয়েছি। দল ফের একবার সভাপতির দায়িত্ব দিলে অনুগত সৈনিক হিসেবে তা পালন করব।