উচ্চতর বিদ্যায় আগ্রহ বাড়বে। মনোমতো বিষয় নিয়ে পঠন-পাঠন হবে। ব্যবসা স্থান শুভ। পৈতৃক ব্যবসায় যুক্ত ... বিশদ
এ প্রসঙ্গে যুব মোর্চার রাজ্য সভাপতি দেবজিৎ সরকারের অভিযোগ, বামপন্থী ছাত্র সংগঠনের প্রতিনিধিরা দেশের বরেণ্য এই মনীষীর মূর্তিকে বিকৃত করেছে। আমরা তাঁদের ধিক্কার জানাই। আমরা প্রতিবাদের এই স্বরকে তাঁর জন্মভূমি থেকে আরও জোরালোভাবে দেশের মানুষের কাছে পৌঁছে দিতে চাই। দেবজিৎ বলেন, এদিন রাজ্যের ২৯৪টি বিধানসভা কেন্দ্রের প্রতিটিতেই স্বামীজির মূর্তি শোধন হবে। যেখানে শ্রীরামকৃষ্ণের এই ভাবশিষ্যের মূর্তি নেই, সেখানে তাঁর ছবিতে এই কর্মসূচি পালন করা হবে। অন্যদিকে, প্রতিবাদ মিছিলের পাশাপাশি আজ সন্ধ্যায় স্বামীজির সিমলা স্ট্রিটের বাড়িতেও মূর্তি শোধন ও শতপ্রদীপ প্রজ্বলন করা হবে বলেও জানান দেবজিৎ। এবিভিপি’র রাজ্য সম্পাদক সপ্তর্ষি সরকারের কথায়, আমরা রাজ্যজুড়ে স্বামীজির মূর্তি বিকৃতির প্রতিবাদে সমস্ত ইউনিটে কর্মসূচি গ্রহণ করেছি। তবে এই ঘৃন্য রাজনীতি করে ভারতবাসীর মন থেকে বিবেকানন্দের আদর্শ-ভাবধারাকে মোছা যাবে না বলেও জানান গেরুয়া শিবিরের এই যুব নেতা। প্রসঙ্গত, জেএনইউ’তে হস্টেলের ফি বৃদ্ধির প্রতিবাদে আন্দোলন শুরু করেছিল বামপন্থী ছাত্র সংগঠনগুলি। বৃহস্পতিবার ক্যাম্পাসের মধ্যেই স্বামীজির মূর্তি বিকৃতির অভিযোগ ওঠে। আন্দোলনরত ছাত্র সংগঠনের উপরই এর দায় চাপানো হয় বিভিন্ন মহল থেকে। যদিও বামপন্থী সংগঠনের তরফে এই অভিযোগ উড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লোকসভা ভোটের আগে উত্তর কলকাতার বিদ্যাসাগর কলেজে খোদ বিদ্যাসাগরের মূর্তি ভাঙাকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়েছিল জাতীয় রাজনীতি। এবার সংবাদ শিরোনামে ফের আরও একজন বাঙালি মনীষী।