কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
তবে প্রথম দফার ওই দুটি লোকসভা কেন্দ্রের সব বুথে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকছে না, এই খবরে কোচবিহার এলাকায় উত্তেজনার সৃষ্টি হয়। ভোটকর্মীরা এদিন কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে পথ অবরোধ করেন। বিজেপি’র পক্ষ থেকে আন্দোলনও করা হয়। বিষয়টি কলকাতায় নির্বাচন কমিশনের দপ্তরে পৌঁছেছে। কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবির বিষয়টি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশনের কাছে পৌঁছেও দেওয়া হয়। এদিন ডেপুটি নির্বাচন কমিশনার সুদীপ জৈন প্রথম দফার পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে ভোট পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করেন। সেই ভিডিও কনফারেন্সে কলকাতায় কমিশনের দপ্তরে ছিলেন মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিক আরিজ আফতাব, রাজ্য পুলিসের এডিজি (আইনশৃঙ্খলা) সিদ্ধিনাথ গুপ্তা।
এদিন রাত পর্যন্ত যা খবর, তাতে জঙ্গলমহল থেকে ২৯ কোম্পানি উত্তরবঙ্গে রওনা হয়ে গিয়েছে। রুট মার্চের জন্য আসা ১০ কোম্পানিও সেখানে পাঠানো হচ্ছে। আরও ১০ কোম্পানি কেন্দ্রীয় বাহিনী আসতে পারে। কী ফর্মুলায় কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা হবে, তার একটি ফর্ম্যাট মুখ্য নির্বাচনী আধিকারিকের দপ্তর থেকে পাঠানো হয়েছে। জেলাশাসক-পুলিস সুপাররা পর্যবেক্ষকদের সঙ্গে আলোচনা করে ফোর্স মোতায়েন করবেন। তবে সব বুথে যে কেন্দ্রীয় বাহিনী মোতায়েন করা সম্ভব নয়, তা কমিশন সূত্রে জানা গিয়েছে।
প্রথম ও দ্বিতীয় দফার ভোট এই কেন্দ্রীয় বাহিনী দিয়েই পার করতে হবে বলে অভিজ্ঞমহলের ধারণা। তাদের মতে, প্রথম ও দ্বিতীয় দফায় ২২টি রাজ্যে ভোট আছে। ওই ভোট মিটে গেলে আরও বেশি সংখ্যক কেন্দ্রীয় বাহিনী রাজ্যে চলে আসবে। তবে কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকলেও রাজ্য সশস্ত্র পুলিস যে বহু বুথে থাকবে, তা পরিষ্কার করে দিয়েছেন রাজ্যে আসা কেন্দ্রীয় বিশেষ পুলিস পর্যবেক্ষক বিবেক দুবে। তিনি ঝাড়খণ্ডে গিয়েছেন। ৯ এপ্রিল ফের আসবেন। তাঁর রিপোর্ট খতিয়ে দেখছে কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন।