কর্মরতদের ক্ষেত্রে শুভ। উপার্জন ভাগ্য ভালো। কর্মে উন্নতির যোগ আছে। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সহযোগিতা মিলবে। ব্যবসা ... বিশদ
২০১৭ সালে তিনি স্বেচ্ছাবসর চেয়েছিলেন। ২০১৮ সালের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা সম্পর্কিত এক আন্দোলনে অংশগ্রহণ ও বৈদ্যুতিন সংবাদমাধ্যমে সাক্ষাৎকার দেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে চার্জশিট দেওয়া হয়। শুরু হয় শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তদন্ত। ইতিমধ্যেই তাঁকে লোকসভা আসনে প্রার্থী করার সিদ্ধান্ত নেয় সিপিএম। সেইসূত্রে চলতি বছরের ৬ মার্চ তিনি সরকারের কাছে জানতে চান, তাঁর পদত্যাগপত্র সম্পর্কে কী সিদ্ধান্ত হল, তা জানানো হোক। কারণ, তিনি ভোটে দাঁড়াতে চলেছেন।
এই তথ্য উল্লেখ করে তাঁর আইনজীবী শামিম আহমেদ আদালতকে জানান, ৬ মার্চের চিঠির জবাব না পেয়ে তিনি ১১ মার্চ ফের ভোটে দাঁড়ানোর ইচ্ছাপ্রকাশ করে পদত্যাগপত্র পাঠান। সেইসূত্রে স্বাস্থ্যশিক্ষা বিভাগের অধিকর্তা সাগর দত্ত হাসপাতালের প্রিন্সিপালের কাছে ওই পদত্যাগপত্র সম্পর্কে তাঁর অভিমত জানতে চান। ১৮ মার্চ প্রিন্সিপাল জানান, পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা যেতে পারে। কিন্তু, ২৯ মার্চ করিমের হোয়াটসঅ্যাপে ২৫ মার্চের একটি সরকারি চিঠি আসে। সেখানে জানানো হয়, পদ্ধতিগত ত্রুটি থাকায় এবং তাঁর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগে তদন্ত চলায় পদত্যাগপত্র গ্রহণ করা যাচ্ছে না।
ওই আইনজীবী আদালতকে আরও জানান, প্রথমে রাজ্য প্রশাসনিক ট্রাইব্যুনালে বিচার চাওয়া হয়। কিন্তু, ট্রাইব্যুনাল মামলাকারীর পক্ষে কোনও অন্তর্বর্তী নির্দেশ দিতে অস্বীকার করে। অথচ, ৬ থেকে ৯ মার্চের মধ্যে মনোনয়নপত্র দাখিল করতে হবে। এই প্রেক্ষাপটে বেঞ্চ উপরোক্ত নির্দেশ দিয়েছে।