পারিবারিক বা শেয়ার প্রভৃতি ক্ষেত্র থেকে অর্থাগম ও সঞ্চয় যোগ। ব্যবসা ও কর্মক্ষেত্রে অগ্রগতি। মনে ... বিশদ
আইসিসি-র রিপোর্ট বলছে, ওই ছাত্রী খুবই কম উপস্থিত থাকতেন ক্লাসে। এমনকী, বিভাগের সব অধ্যাপককে তিনি চেনেনও না। তাঁর অভিযোগ অনুযায়ী, ক্লাস রুমে তাঁর কোনও দেহতল্লাশি হয়নি। বরং, তাঁর হাতে বেশ কিছু উত্তর লেখা ছিল। তাঁকে হাত ধুয়ে ফের পরীক্ষা দেওয়ার সুযোগ দেওয়া হয়। এ প্রসঙ্গে তাঁর অভিযোগ ছিল, এসব ঘটনার জেরে তিনি সব প্রশ্নের উত্তর লেখার সময় পাননি। তবে, আইসিসি এই অভিযোগও উড়িয়ে জানিয়েছে, ছাত্রী বাড়তি লুজ-শিট নিয়েছিলেন। তা থেকেই প্রমাণিত হয়, তাঁর কাছে পর্যাপ্ত সময় ছিল। ভুয়ো এবং মিথ্যা অভিযোগ করার ফলে তাঁর বিরুদ্ধে নিয়মানুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
তবে, অনেকেই প্রশ্ন তুলছেন, বিশ্ববিদ্যালয়ে বহু অভিযোগেরই ফয়সালা হয় না। মিথ্যাভাবে অভিযুক্ত যেমন যন্ত্রণায় থাকেন, তেমনই নির্যাতিতরাও সুবিচার পান না। র্যাগিংয়ে অভিযুক্তদের শাস্তিও ন’মাসে হয় না। সেক্ষেত্রে, কোন জাদুবলে এত দ্রুত ওই ছাত্রীকে দোষী সাব্যস্ত করা গেল?