বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
উপরের সারির ব্যাটসম্যানদের দিকেই তাকিয়ে থাকবে বেঙ্গালুরু। তরুণ ক্রিকেটার দেবদূত পাদিক্কাল ধারাবাহিক পারফরম্যান্স মেলে ধরছেন। এখনও পর্যন্ত অধিনায়ক বিরাট কোহলির সংগ্রহ ৪২৪ রান। তবে আগের ম্যাচে তিনি ব্যর্থ। তাই হায়দরাবাদের বিরুদ্ধে বিরাটের ব্যাট জ্বলে উঠলে সমস্যা বাড়বে ওয়ার্নারদের। মুম্বইয়ের বিরুদ্ধে জস ফিলিপে ৩৩ রান করেছেন। অ্যারন ফিনচের বদলি হিসেবে হায়দরাবাদ ম্যাচেও সুযোগ পেতে পারেন এই ক্রিকেটার। এছাড়া মিডল অর্ডারে আরসিবির বড় ভরসা এবি ডি’ভিলিয়ার্স। আর্ন্তজাতিক ক্রিকেটে অবসর নিলেও তার কোনও ছাপ নেই প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানটির পারফরম্যান্সে। মিডল অর্ডারে শিবম দুবে, ওয়াশিংটন সুন্দর, ক্রিস মরিসরা দায়িত্ব নিয়ে খেলতে পারছেন না। বোলিং বিভাগে মহম্মদ সিরাজ ও যুজবেন্দ্র চাহাল প্রতিটি ম্যাচে উইকেট তুলে নিয়ে ভরসা দিচ্ছেন বিরাটকে। কিন্তু প্রত্যাশিত ছন্দে নেই ডেল স্টেইন। তাঁকে বাদ দিয়ে এই ম্যাচে ইসুরু উদানাকে খেলাতে পারে আরসিবি।
সানরাইজার্স দলের অন্যতম ভরসা অধিনায়ক ডেভিড ওয়ার্নার। ঋদ্ধিমান সাহা দিল্লি ম্যাচে সুযোগ পেয়ে দুরন্ত ৮৭ রান করেছিলেন। কিন্তু কুঁচকির চোটে তিনি এই ম্যাচে অনিশ্চিত। তিন নম্বরে মণীশ পাণ্ডে ধারবাহিকভাবে রান করে চলেছেন। এছাড়া কেন উইলিয়ামসনের ব্যাটের দিকেও তাকিয়ে থাকবে সানরাইজার্স। তুলনায় দলের বোলিং বিভাগ দুর্বল। একমাত্র রশিদ খান ছাড়া কেউই পাতে দেওয়ার মতো নন। সন্দীপ শর্মা, টি-নটরাজন, শাহবাজ নাদিমদের আরও ধারাবাহিক হতে হবে। তবেই শক্তিশালী বেঙ্গালুরুর বিরুদ্ধে কঠিন চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিতে পারবে হায়দরাবাদ।