বিদ্যার্থীদের ক্ষেত্রে ভাবনাচিন্তা করে বিষয় নির্বাচন করলে ভালো হবে। প্রেম-প্রণয়ে বাধাবিঘ্ন থাকবে। কারও সঙ্গে মতবিরোধ ... বিশদ
কিংস ইলেভেন পাঞ্জাবের ধারাবহিক জয়ে বড় ভূমিকা নিচ্ছেন অধিনায়ক লোকেশ রাহুল। টুর্নামেন্টে এখনও অবধি ৫৯৫ রান করে ব্যাটসম্যানদের তালিকায় শীর্ষে রয়েছেন তিনি। পাশাপাশি দারুণভাবে সামলাচ্ছেন দলের নেতৃত্বভার। শুক্রবারও রাহুলের দিকেই তাকিয়ে থাকবে পাঞ্জাব। তাঁর সঙ্গী ওপেনার মায়াঙ্ক আগরওয়াল অবশ্য গত দু’টি ম্যাচে চোটের কারণে খেলতে পারেননি। তবে রাজস্থানের বিরুদ্ধে দলে ফিরতে পারেন তিনি। মায়াঙ্কের পরিবর্ত হিসেবে সুযোগ পেয়ে কলকাতার বিরুদ্ধে ম্যাচ জেতানো ৬৬ রান করেছেন মনদীপ সিং। তবু মায়াঙ্ক দলে ফিরলে তাঁকে ফের ডাগ-আউটে বসতে হতে পারে। পাঞ্জাবের তারকা ব্যাটসম্যান ক্রিস গেইল তিনি দলে আসার পর থেকেই রাহুলদের সময় ফিরেছে। নিমেষে ম্যাচের মোড় ঘুরিয়ে দিতে সক্ষম এই ক্যারিবিয়ান ক্রিকেটারটি। নিকোলাস পুরানও দুরন্ত ছন্দে রয়েছেন। অবশ্য ব্যাটিংয়ের তুলনায় পাঞ্জাবের বোলিং যথেষ্ট দুর্বল। মহম্মদ সামি এখনও পর্যন্ত ২০টি উইকেট নিলেও তাঁকে উল্টোদিক থেকে সাহায্য করতে পারছেন না বাকিরা। রবি বিষ্ণোই, অর্শদীপ সিংয়ের মত তরুণ বোলারদের মধ্যে ধারাবাহিকতার বড়ই অভাব।
অপরদিকে, টানা কয়েকটি হারের ধাক্কা কাটিয়ে আগের ম্যাচেই জয়ে ফিরেছে রাজস্থান। তারা হারিয়েছে পয়েন্ট তালিকায় শীর্ষে থাকা মুম্বইকে। এক ঝটকায় অনেকটা বেড়ে গিয়েছে তাদের মনোবলও। শতরান করে আশা জাগিয়েছেন বেন স্টোকস। তবে শেষ চারে উঠতে হলে সঞ্জু স্যামসন, জস বাটলার ও স্টিভ স্মিথকে বাড়তি দায়িত্ব কাঁধে তুলে নিতে হবে। ভালো ছন্দে রয়েছেন অলরাউন্ডার রাহুল তেওয়াটিয়া। বোলারদের মধ্যে জোফ্রা আর্চার নিয়মিত উইকেট নিয়ে চলেছেন। কিন্তু আর কোনও বোলারই সেভাবে দাগ কাটতে পারেননি গোটা টুর্নামেন্টে। তাই এই ম্যাচে দুই দলের ব্যাটিংই হয়ে উঠতে পারে মুখ্য আকর্ষণ।