কর্মরতদের উপার্জন বৃদ্ধি পাবে। শরীর-স্বাস্থ্য ভালোই যাবে। পেশাগত পরিবর্তন ঘটতে পারে। শিল্পী কলাকুশলীদের ক্ষেত্রে শুভ। ... বিশদ
আইপিএলের স্পনসরশিপ বাবদ ভিভো প্রত্যেক বছর বোর্ডকে ৪৪০ কোটি টাকা করে দিয়ে এসেছে। চীনের কোম্পানিটি এবছর আইপিএল থকে নিজেদের সরিয়ে নিলেও ২০২১, ২০২২ মরশুমে মূল স্পনসর হিসেবে তারা ফিরে আসতে পারে। অবশ্য নতুন করে যদি কোনও সমস্যা তৈরি না হয়। উল্লেখ্য, কিছুদিন আগে গালওয়ান উপত্যকায় চীনা ফৌজ নির্মমভাবে ভারতীয় সেনাদের হত্যা করেছিল। তার প্রতিবাদে চীনা পণ্য বয়কটের জোরালো দাবি ওঠে দেশ জুড়ে। বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, এই কারণেই ভিভো এবারের আইপিএল থেকে নিজেদের সরিয়ে নিয়েছে। তা নাহলে সোশ্যাল মিডিয়ায় কড়া সমালোচনার মুখে তাদের পড়ত হত। ফলে নষ্ট হত সংস্থার ভাবমূর্তি। ব্যবসার পক্ষে যা মোটেও ভালো বিজ্ঞাপন হত না।
তবে ভিভো যে অর্থ বোর্ডকে দিয়ে এসেছে, তা নতুন স্পনসরের কাছ থেকে যে পাওয়া যাবে না সে ব্যাপারে নিশ্চিত বোর্ড কর্তারা। জানা গিয়েছে, ২৫০-৩০০ কোটি টাকার টার্গেট স্থির করেছে বিসিসিআই। লড়াই যেভাবে জমে উঠেছে, তাতে আইপিএলের নতুন টাইটেল স্পনসর বাবদ ভালো অর্থই আশা করছে বোর্ড কর্তারা। তাই এখন দেখার, পতঞ্জলি না আনঅ্যাকাডেমি, কার ভাগ্যে শিকে ছেঁড়ে। নাকি ডার্কহর্স হিসেবে অন্য কোনও সংস্থা বাজিমাত করবে।
আইপিএলের জন্য ব্যাট গুছিয়ে নিচ্ছেন রাসেল।